পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের সময় স্বপক্ষে প্রমাণ না পাওয়ায় জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের (জামুকার) সুপারিশের ভিত্তিতে আবারো ৩০ জন মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল করেছে সরকার। সনদ বাতিল করে গত ১৮ অক্টোবর গেজেট জারি করা হয়েছে। জামুকার ৬৮তম সভায় এ সুপারিশ করা হয়েছিল। গতকাল শুক্রবার মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় থেকে এ তথ্য গণমাধ্যমকে জানানো হয়েছে।
জানা গেছে, এর আগে গত জুলাই মাসে ১৩৪ জন মুক্তিযোদ্ধার গেজেট বাতিল বাতিল করা হয়। এর আগে গত ৭ জুন বিমান বাহিনী ও বিজিবিতে যোগ দেয়ার সময় গেজেটভুক্ত হয়েছিলেন এমন এক হাজার ১৮১ জন মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল করা হয়। সনদ বাতিল হওয়া মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে রয়েছেন, কুমিল্লার মরহুম সাদেক আলী, আব্দুল গফুর আজাদ এবং চাঁদপুরের মো. শফিকুর রহমান হাওলাদার, মো. ফয়েজ উল্লা খান, মো. নজরুল ইসলাম, মো. খলিলুর রহমান ও মৃণাল কান্তি সাহা। নারায়ণগঞ্জের মো. তারা মিয়া, মো. নুরুল ইসলাম, মরহুম মো. আ. জলিল ও মো. আ. হাকিম। এছাড়া যশোরের মৃত অমূল্য রতন বিশ্বাস, মৌলভীবাজারের উত্তম দাস, মাগুরার মো. ফুল মিয়া ও নীলফামারীর মো. জিএম জুলফিকারের সনদ বাতিল করা হয়। জামালপুরের একেএম ফজলুল হক, নরসিংদীর আ. হাই, চাঁপাইনবাবগঞ্জের মরহুম মো. ইসাহাক মিয়া, নওগাঁর মো. আনিছুর রহমান, মো. আনিছুর রহমান খান ও মো. খোরশেদ আলী এবং কুড়িগ্রামের মো. রমজান আলী, মরহুম অহিদ আলি মন্ডল, পাবনার মো. হোসেন আলী, মো. আজিজুল হক, মো. মুক্তার হোসেন, মুহাম্মদ ইসমাইল হোসেন এবং নাটোরের মো. সমসের আলী ও মো. মমতাজ আলীর সনদও বাতিল হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।