পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনায় দেশে এসে আটকা পড়া বেশিরভাগ প্রবাসী শ্রমিক সউদী আরব ফিরে গেছেন। গত ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু করে পরবর্তী ৩১ দিনের মধ্যে আটকে পড়া ৩১ হাজার ৩১৬ জন সউদী প্রবাসী বাংলাদেশি শ্রমিককে সউদী আরবে নিয়ে গেছে বিমান বাংলাদেশ ও সৌদিয়া এয়ারলাইনস।
বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোকাব্বির হোসেন জানান, বিমান ও সৌদিয়া ছাড়া অন্যান্য এয়ারলাইনসে যারা বাংলাদেশে এসেছিলেন, তাদের জন্য চলতি মাসের শেষদিকে চারটি বিশেষ ফ্লাইটের ব্যবস্থা করেছে বিমান। বিমান ও সৌদিয়ায় দেশে ফেরা বিশাল সংখ্যক যাত্রীকে সউদী আরব নিয়ে যাওয়ার চাপের মধ্যে অন্য এয়ারলাইনসে আসা যাত্রীদের বহন করা সম্ভব হচ্ছিল না। এতে করে অন্য এয়ারলাইনসে করে ছুটিতে দেশে ফেরা প্রবাসী শ্রমিকদের সউদী আরবে প্রত্যাবর্তন অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। গত ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে সউদী আরবে নিয়মিত ফ্লাইট চালু করার পর থেকে প্রায় ৫৫ হাজার সউদীগামী বাংলাদেশি শ্রমিক তাদের কর্মস্থলে ফিরে যাওয়ার অপেক্ষায় ছিলেন। বিমানের এমডি ও সিইও জানান, তারা ইতোমধ্যে ৪০টি ফ্লাইটের মাধ্যমে ১৪ হাজার ৩১৬ জন বাংলাদেশিকে জেদ্দা, রিয়াদ ও দাম্মামে পৌঁছে দিয়েছেন।
সৌদিয়ার এক শীর্ষ কর্মকর্তা জানান, তারা ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে ৪৮টি ফ্লাইটের মাধ্যমে সউদী আরবের বিভিন্ন গন্তব্যে ১৭ হাজারের বেশি বাংলাদেশিকে পৌঁছে দিয়েছেন।
বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জানান, বেশি সংখ্যক যাত্রী পরিবহনের সুবিধার্থে তারা ৪১৯ আসনের বোয়িং-৭৭৭ উড়োজাহাজে যাত্রী পরিবহন করেছেন। সৌদিয়ার এক কর্মকর্তা জানান, বর্তমানে তাদের এয়ারলাইনসে সউদীগামী যাত্রীদের কোনো ভিড় নেই এবং তারা আশা করছেন যে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সব বাংলাদেশি শ্রমিককে সউদী আরব নিয়ে যেতে পারবেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এই কর্মকর্তা বলেন, সউদী আরবে যেতে ইচ্ছুক সকল বাংলাদেশি শ্রমিক তাদের টিকিট পাচ্ছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।