বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী, রাজশাহী-১ আসনের সরকার দলীয় এমপি আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধুরীকে নিয়ে একশ্রেনীর দুষ্কিৃতিকারীরা অপপ্রচার চালাচ্ছে । এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নেতা কর্মী সমর্থকদের মাঝে ব্যপক ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
একটি বেসরকারী টিভি চ্যানেলসহ কয়েকটি স্থানীয়, জাতীয় ও অনলাইন পত্রিকায় আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধুরীসহ ৮ সংসদ সদস্য ও তাদের স্ত্রী-সন্তানদের নামে বিপুল সম্পদের হদিশ পেয়েছেন দুদক। এ নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে কিন্তু রহস্যজনক কারণে কোন কোন পত্রিকায় শুধু মাত্র ওমর ফারুক চৌধুরী এমপির ছবি প্রকাশ করা হয়েছে এটা সত্যি হাস্যকর, হাসির খোরাক বলে নির্বাচনী এলাকার নেতা কর্মী সমর্থকগন মনে করে ফেসবুকে প্রতিবাদের ঝড় তুলেছেন যা অব্যাহতভাবে চলছে।
এ ব্যপারে গোদাগাড়ী উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম বলেন, দুদুক এমপি মহোদয়ের সম্পদের খোঁজ, ও তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার সম্পর্কে জোর দিয়ে বলেন, এ সবের কোন সত্যতা নেই, মিথ্যা, বানোয়াট, ভিক্তিহীন, হাস্যকর বটেও, তিনি রাজনৈতিক প্রতিহিংসার স্বীকার। তিনি কোন দিন নিয়োগ বানিজ্য করেন নি, স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসায় অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক, সহকারী প্রধান শিক্ষক, সুপার, সহঃ সুপারসহ শিক্ষক কর্মচারী নিয়োগ দিয়ে লাখ লাখ টাকা উৎকোচ নিয়েছেন, সার ডিলার নিয়োগ দিয়ে লাখ লাখ টাকা ঘুষ নিয়েছেন এগুলি মিথ্যা, বানোয়াট ভিক্তিহীন, তবে কোন নেতা এমপির নাম ভাঙ্গিয়ে নিয়োগ বানিজ্য করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়ে থাকেন তার দায়ভার এমপি সাহেব নিবেন না। এমপি কোন দিন খাস পুকুরের ধারের কাছে যান নি, করো সম্পদ জোর করে দখল করেন নি, উনি নিজে বাবা দাদার অনেক সম্পদ পেয়েছেন সেগুলি তিনি ঠিকভাবে খোঁজ নিতে পারেন না। একই মন্তব্য করেন তানোর উপজেলা চেয়ারম্যান যুবলীগের সভাপতি লুৎফুর হায়দার রশিদ ময়না।
উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক বিশিষ্ঠ ঠিকাদার ব্যবসায়ী মোঃ আব্দুর রশিদ বলেন, আমি ২১ বছর ধরে গোদাগাড়ী উপজেলা আওয়ামীলীগের নেতৃত্ব দিয়ে আসছি, সাংগাঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে ছিলাম, বর্তমানে সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করচ্ছি আমি যতটুকু জানি এম পি ওমর ফারুক চৌধরী সাহেব খুব ভাল মানুষ, সৎ, স্বচ্ছ লোক তার কোন খারাপ কাজ দেখিনি। তিনি সব সময় ভাল কাজের সাথে থাকেন, ভিতরে কিছু থাকলে আমার জানা নেই। বর্তমানে গোদাগাড়ী আওয়ামীলীগের যে অবস্থা আছে আরও ভাল করতে হলে নেতারা কর্মীদের একযোগে কাজ করতে হবে। স্বচ্ছতা, দুর্নীতি মুক্ত থাকতে হবে, প্রধান মন্ত্রীর নির্দেশ যে সব নেতা কর্মী অনিয়ম, দুর্নীতি, চাঁদাবজি, টেন্ডারবাজিসহ অবৈধ কাজের সাথে জড়িত তাদের কোনভাবে ছাড় দেয়া হবে না। যদি কোন নেতা কর্মী অতীতের কোন ভুল করে থাকলে তা সংশোধন হয়ে জনগনের কাতারে দাঁড়াতে হবে। তা না হলে আগামী নির্বাচনে সমস্যা হবে।
গোদাগাড়ী পৌরসভা আওয়ামীলীগের সভাপতি আলহাজ্ব অয়েজ উদ্দিন বিশ্বাস বলেন, এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী মহোদায় ভাল মানুষ, সৎ, স্বচ্ছ লোক, তিনি সঠিক নেতৃত্ব দিয়ে শুধু গোদাগাড়ী তানোর নয় গোটা রাজশাহী জেলাকে আওয়ামীলীগের শক্তিশালী ঘাঁটিতে পরিনত করেছেন। তার মাঝে কোন খারাপ কাজ দেখিনি। তিনি সব সময় ভাল কাজের সাথে থাকেন। দুদুক তার ও পরিবারের সদস্যদের সম্পদের খোঁজ নিচ্ছে এ নিয়ে অপপ্রচার প্রসংগে বলেন, এগুলোর সত্যতা নেই। উনি বাবা দাদার যে সম্পদ পেয়েছেন সেগুলির তিনি খোঁজ নিতে পারেন না। এক হাজার বিঘা বাগান রয়েছে বলে এ প্রবীন নেতা জানান।
গোদাগাড়ী উপজেলা আওয়ামীলীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ২০০১ সাল থেকে তানোর-গোদাগাড়ীর প্রতিনিধি হিসেবে নৌকা প্রতীক দিয়ে রেখেছেন ওমর ফারুক চৌধুরী কে। উল্লেখ্য, একসময় তানোর-গোদাগাড়ী বিএনপির ঘাঁটি ছিলো সেই ঘাঁটি কে ২০০১ সাল থেকে তিল তিল করে আওয়ামী লীগের ঘাঁটি হিসাবে চলমান রেখেছেন ওমর ফারুক চৌধুরী। তিনি চান বঙ্গবন্ধুর সোনার দেশে তার সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার রাজত্বে কোনো দুর্নীতিবাজেরা যেনো প্রশ্রয় না পায়।
ওমর ফারুক চৌধুরী এমপি যদি অবৈধ পথে সম্পদ করতেন তাহলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০০১ সাল থেকে রাজশাহী-১ সংসদ সদস্য হিসেবে নৌকা প্রতীক তুলে দিতেন কী?তানোর-গোদাগাড়ী আওয়ামী লীগের মাথার মুকুট করে ফারুক চৌধুরী রাখতেন না মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।এমন অপপ্রচার, মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন। আমার জানা মতে আলহাজ্জ্ব ওমর ফারুক চৌধুরী এমপি কোনদিনই নিয়োগ বানিজ্য, খাদ্যে গুদাম, পুকুর টেন্ডার, বালুমহল, এমনকি মাদকের গডফাদার তিনি ছিলেন না। আসলে তার ক্লিন ইমেজ নষ্ট করার জন্য কিছু সুবিধাবাদী ষড়যন্ত্রকারীরা এটি করছে।
প্রকাশিত ওই সব প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, সাবেক শিল্পপ্রতিমন্ত্রী ওমর ফারুক চৌধুরীসহ ৮ সংসদ সদস্যের সম্পদের অনুসন্ধান চলছে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক)। এদের মধ্যে বেশিরভাগই সরকারদলীয়।
ঢাকার একটি বেসরকারি টেলিভিশন শনিবার (১০ অক্টোবর) এ নিয়ে একটি বিশেষ প্রতিবেদন প্রচার করেছে। ফারুক চৌধুরী রাজশাহী-১ আসনের আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য হিসেবে এবারও নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সদ্য সাবেক সভাপতি।
টেলিভিশন চ্যানেলটির প্রতিবেদনে বলা হয়, এরই মধ্যে ওমর ফারুক চৌধুরীসহ এই ৮ সংসদ সদস্য ও তাদের স্ত্রী-সন্তানদের নামে বিপুল সম্পদের হদিশ পেয়েছে দুদক।
ওই প্রতিবেদনে জানানো হয়, ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানে নাম আসে ৫ জন সংসদ সদস্যের। দুদকের গোয়েন্দা দলের কাছেও এদের বিপুল পরিমাণ সম্পদের তথ্য আসে। এরপরই জাতীয় সংসদের হুইপ চট্টগ্রামের শামসুল হক চৌধুরী, সুনামগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য মোয়াজ্জেম হোসেন রতন, নারায়নগঞ্জ-২ আসনের নজরুল ইসলাম বাবু, ভোলা-৩ আসনের নুরনবী চৌধুরী শাওন ও বরিশাল-৪ আসনের সংসদ সদস্য পঙ্কজ দেবনাথের সম্পদ খতিয়ে দেখার সিদ্ধান্ত নেয় দুর্নীতিবিরোধী সংস্থাটি।
সেই প্রতিবেদনে দুদকের আরও তৎপরতা তুলে ধরে জানানো হয়, এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে লক্ষীপুর-২ আসনের স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য শহিদুল ইসলাম পাপুলের অবৈধ সম্পদ খোঁজা শুরু করে দুদক।
একই অভিযোগে তার স্ত্রী সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য সেলিনা ইসলামকে জিজ্ঞাসাবাদ করে সংস্থাটি।
সম্প্রতি দুদক সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী ও রাজশাহী-১ আসনের সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরীর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে বলে জানিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, তার বিরুদ্ধে খাস পুকুর ইজারায় দুর্নীতি, সার ডিলার নিয়োগে অনিয়ম, স্কুল-কলেজে শিক্ষক নিয়োগে অনিয়মসহ সরকারি অর্থ আত্মসাতের মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের তথ্য পেয়েছে দুদক।
শুধু এই সংসদ সদস্যরাই নন, তাদের স্ত্রী ও সন্তানদের নামেও বিপুল সম্পদের তথ্য মিলেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিটের (বিএফআইইউ) তরফে।
দুদক কমিশনার (অনুসন্ধান) ড. মোজাম্মেল হক খানের উদ্ধৃতি দিয়ে টেলিভিশনটি জানায়, তাদের ব্যাংক হিসাব, আয়কর নথি ও স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তির হিসাব খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
আর এমপি পাপুলের মানি লন্ডারিং বিষয়ক তদন্ত শেষ পর্যায়ে রয়েছে। কমিশনার আরও বলেন, “আমি মনে করি (এসব) প্রতিটি কেসেরই অগ্রগতি রয়েছে।”
ওমর ফারুক চৌধুরীর নির্বাচনী এলাকার নেতা কর্মী সমর্থকগণ এধরনের অসত্য, মিথ্যা, বানোয়াট নিউজ প্রকাশ করা সত্যি অতন্ত্য দুঃখজনক বিষয় । এই ধরনের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত মানুষগুলোর জন্য অতিসত্বর কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা প্রযোজন । সে সকল অসাধুচক্রের অবগতির জন্য ওমর ফারুক চৌধুরীর বংশ মর্যাদা নিচে তুলে ধরা হলো তিনি একজন শহীদ পরিবারের সন্তান, ১৯৭১ সনে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় আওয়ামী লীগ পরিবারের সদস্যদের আশ্রয় এবং নিরাপত্তা দেয়ার কারণে ওমর ফারুক চৌধুরীর বাবা এবং চাচাকে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে হত্যা করেছিলো । তিনি রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের একজন সাবেক সভাপতি, রাজশাহীর সর্বোচ্চ স্বচ্ছ আয়করদাতাদের একজন , তিনি একজন বিশিষ্ট শিল্পপতি । ইংরেজ শাসন আমলে , যখন জমিদাররা এই বাংলায় রাজত্ব করতো তখন তার বাবা দাদারা ছিলেন উত্তরবঙ্গের অন্যতম ক্ষমতাশীল এবং ধনী মুসলিম জমিদার । সেই সময় হাতির পিঠে চড়ে তারা এলাকায় ঘুরতেন হাজার হাজার বিঘা জমির মালিক ছিলেন তাদের পূর্বপুরুষেরা। তিনি রাতারাতি বড়লোক বনে যাওয়া লোক নন । যারা বলছেন তিনি রাজনীতি করে বড়লোক হচ্ছেন তাদের উদ্দেশ্যেই এই কথাগুলো জানানো , যেনো তারা ওমর ফারুক চৌধুরীর বংশ পরিচয় সম্পর্কে অবগত হতে পারে ।
রাজনীতি অনেকের কাছে অবৈধ্য টাকা উপার্জনের উৎস হলেও আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধুরীর জন্য বিষয়টি হাস্যকর । যে বা যারাই রাজনীতি টাকা উপার্জনের জন্য করে থাকে এবং মনে করে সরকার পরিবর্তন হলে তার পাশে না থেকে বিদেশে গিয়ে আশ্রয় নিবে তারাই আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধুরী সম্পর্কে এমন অপপ্রচার চালাচ্ছে
একটি বেসরকারি টেলিভিশন ও কয়েকটি পত্রিকায় প্রায় এক ডজন এমপির নামে দুদুকের সম্পদের প্রতিবেদন তৈরির কথা হলেও বারবার সাবেক শিল্পপতি মন্ত্রী আলহাজ ওমর ফারুক চৌধুরীর ছবি দেখিয়ে কি প্রমাণ করতে চেয়েছে সেই স্বনামধন্য টেলিভিশন তানোর ও গোদাগাড়ী বাসী জানতে চাই ?
তিনি চান বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলায় তার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার রাজত্বে কোনো দুর্নীতিবাজেরা যেনো প্রশ্রয় না পায়।
ওমর ফারুক চৌধুরী এমপি যদি অবৈধ পথে সম্পদ করতেন তাহলে প্রধানমন্ত্রী ২০০১ সাল থেকে রাজশাহী-১ সংসদ সদস্য হিসেবে নৌকা প্রতীক তুলে দিতেন কী?
কিন্তু তা সত্বেও কার ইশারায় এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীর বিরুদ্ধে এমন জঘন্য মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে দুদক এনিয়ে নেতাকর্মীদের মধ্যে ইতিমধ্যেই গুঞ্জন উঠেছে । তাদের মতে, জাতীয় সংসদ নির্বাচন থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত মাঠে-ময়দানে থেমে নেই একশ্রেনীর এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র মূলক মিথ্যা বানোয়াট অপপ্রচার পরিচালনা করেন একটি মহল।
উল্লেখ্য, এবারের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীর বিরুদ্ধে একশ্রেনী সংঘবদ্ধ হয়ে দেশের প্রথম সারির কিছু জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় সাংবাদিককে অর্থপ্রদানের মাধ্যেমে প্রচার করিয়েছিলো, এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী মাদকের সম্রাট, এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী মাদকের গডফাদার, এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী মাদকের পৃষ্ঠপোষকতা, দাতা, মাদক ব্যবসায়ীরা এমপির আশেপাশে থাকেন, ওমর প্লাজায় মাদক ব্যবসায়ীরা দোকান বরাদ্ধ নিয়েছেন, যা দেখার পরেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীকেই রাজশাহী-১ আসনের নৌকার মাঝি বানিয়েছিলেন। কিন্তু কেন ? যদি এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী সত্যিই মাদকের সম্রাট, পৃষ্ঠপোষকতা, গডফাদার হয়ে থাকতেন তবে কি জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা সিদ্ধান্ত নিতেন ?
এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীর আমলেই রাজশাহী উপজেলায় আওয়ামী লীগের রাজনীতির মাঠ সক্রিয় হয়েছে, প্রধান মন্ত্রী গোদাগাড়ীর সুলতানগজ্ঞে নৌবন্দর করার ঘোষনা দিয়েছেন, ৪ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে পানি শোধনাগার নির্মান করবেন, পদ্মা নদী থেকে পনি শোধন করে গোদাগাড়ীসহ রাজশাহী শহরে সরবরাহ করা হবে। এতে গোদাগাড়ীসহ রাজশাহীর মানুষ উপকৃত হবেন। করোনা ভাইরাসও উন্নয়ন থেমে নেই। ক্ষুধা ও দারিদ্র মুক্ত বাংলাদেশ হতে চলেছে বাংলদেশ বিশ্বে রোল মডেল, এখন আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসার পর গ্রামীণ জনপদের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ব্যাপক কর্মসুচি গ্রহন করে। বিশ্ব ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী ক্ষুধা দারিদ্র সুচকের ভারত পাকিস্থানকে পিছনে ফেলে খুদা ও দারিদ্র মুক্ত বাংলাদেশ হতে চলেছে। এ অঞ্চলে নৌ বন্দর স্থাপন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, খাদ্য, বিদ্যুৎ, টেলিযোগাযোগ, কৃষিসহ প্রতিটি বিভাগে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। এছাড়া নির্বাচনী এলাকার প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, রাস্তাঘাট, ব্রিজ, কালভাট, মসজিদ, মন্দিরের ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে, তার জন্যই সর্বপ্রথম রাজশাহী জেলার সবকয়টি উপজেলায় আওয়ামী লীগের জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত করা সম্ভব হয়েছে । তানোর-গোদাগাড়ী উপজেলার প্রায় প্রতিটি পৌরসভা, ইউনিয়নেও আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা নির্বাচিত হয়ে মেয়র, চেয়ারম্যান, কাউন্সিলর, ইউপি সদস্য হয়েছেন । ষড়যন্ত্রকারীদের ষড়যন্ত্রের জাল অতীতেও কার্যকর হয়নি এবারও হবেনা ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।