Inqilab Logo

শনিবার, ০৬ জুলাই ২০২৪, ২২ আষাঢ় ১৪৩১, ২৯ যিলহজ ১৪৪৫ হিজরী

ফরিদপুরে কৌশলগত অভিযোগ

ফরিদপুর জেলা সংবাদদাতা | প্রকাশের সময় : ২২ অক্টোবর, ২০২০, ৯:০৬ পিএম

ফরিদপুরের জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতরের সাড়ে ৭ কোটি টাকার টেন্ডারের দরপত্র জমা দানে শেষ তারিখ ছিল ১২ই অক্টোবর। ঐ টেন্ডারে অংশগ্রহণ করার জন্য ১৮টি শিডিউল বিক্রি হয়। কিন্তু টেন্ডারে অংশগ্রহণে ৪টি শিডিউল জমা পরে। বাকি ১৪টি সিডিউলের জটিলতার কারণে ঠিকাদাররা টেন্ডারে অংশগ্রহণ করতে পারে নাই বলে অভিযোগ করেছে।
মনির হোসেন নামের এক ঠিকাদার জানান, টেন্ডারের দুর্নীতি শেষ হয়নি শুধু কৌশলগত পদ্ধতি পরিবর্তন হয়েছে। ইতোপূর্বে রুবেল, বরকত, ফুয়াদের কারণে টেন্ডারে অংশগ্রহণ করতে পারিনি। এখন তার থেকে বেশি ভয়ঙ্কর পদ্ধতি চলছে। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানগুলো রুবেল, বরকত, ফুয়াদ গ্রেফতার ও বিতাড়িত হবার পরে বিভিন্ন অধিদফতরের নির্বাহী প্রকৌশলীরা এমন কিছু কাগজপত্র চায়। যা বাংলাদেশের ২-৪ জন ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানরা শুধু দিতে পারবে অন্য কোনো ঠিকাদারদের সাধ্য নেই ঐ সকল কাগজপত্র দেবার।
ফরিদপুর নির্বাহী প্রকৌশলী শফিকুল আলম জানান, এই টেন্ডারে মোট ১৮টি শিডিউল বিক্রি হয়। তার মধ্যে ৪টি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করেন। তারা হচ্ছেনÑ শরিফ অ্যান্ড সন্স, এসএন এন্টারপ্রাইজ, জিলানী ট্রেডার্স, মনির ইঞ্জিনিয়ারিং। সর্বশেষ দরদাতা জানতে চাইলে তিনি জানান, এখন বলা যাবে না। সি এস করতে প্রায় ৩ মাস সময় লাগবে তারপরে বলতে পারবো কোন প্রতিষ্ঠানটি সর্বশেষ দরপত্র দাতা হয়েছেন। তিনি আরও জানান, অনেক ঠিকাদার পরিপূর্ণ কাগজপত্র না থাকায় টেন্ডারে অংশগ্রহণ করতে পারেনি।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ