রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
বান্দরবানের সুয়ালকে ঘরবাড়ি ভাঙচুর, স্বর্ণলকারলুটপাটসহ ঘরের মালিক ওপর হামলা চালিয়ে আহত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। বান্দরবান সদর উপজেলার সুয়ালক ইউনিয়নের মইশখালী পাড়ায় গতকাল মঙ্গলবার ভোরে দলবল নিয়ে হামলা, লুটপাট ও ঘরবাড়ি ভাঙচুর চালায় বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
স্থানীয় লোকজন ও কইডা হাজির ছোটভাই ক্ষতিগ্রস্ত ওসিউর রহমান অভিযোগ করেন, মইশখালী পাড়ার হাজি শফিকুর রহমান (কইডা হাজি) ও তার পুত্রসহ সাঙ্গপাঙ্গ নিয়ে গতকাল ভোর ৪টায় এই হামলা ও লুটপাট চালায়।
ওসিউর রহমান আরো বলেন, আমার বাড়িতে ঘুমাচ্ছিলাম। ভোর ৪টার সময় হঠাৎ আমার বড় ভাই শফিকুর রহমান ও তার পুত্র ফরিদ, জাহাঙ্গীরসহ তাদের কিছু সাঙ্গপাঙ্গ অতর্কিত হামলা চালায়। এসময় আমার কাছ থেকে নগদ টাকা, রক্ষিত স্বর্ণলকার নিয়ে যায় এবং আসবাবপত্র ভাঙচুর করে।
তিনি বলেন, আমার ঘর ভাঙচুরের সময় স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. সবুর উপস্থিত ছিলেন এবং তিনি বারংবার নিষেধ করার পরও তারা ভাঙচুর ও লুটরাজ চালায়।
ইউপি সদস্য মো. সবুর জানান, হাজি শফির পুত্রদের নিষেধ করার পরও ভাঙচুর চালায়। মইশখালী পাড়ার এলাকাবাসী জানায়, হাজি শফিকুর রহমান প্রকাশ কইডা হাজি অত্যন্ত খারাপ প্রকৃতির লোক। তিনি মামলাবাজ হিসেবেও পরিচিত। কইডা হাজি ও তার পুত্র জাহাঙ্গীরের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
উল্লেখ, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান ও সুয়ালক ইউপি চেয়ারম্যান ওদের ভাইদের জমির বিরোধ নিয়ে গ্রাম্য আদালতে সালিশের মাধ্যমে মিমাংশা করে দেন। সেই মিমাংশা কিইডা হাজি মানেননি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।