পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিল আদায়কারী বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিষ্ক্রিয়তাকে কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না-এই মর্মে রুল জারি করেছেন হাইকোট। সেই সঙ্গে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) জুলাই মাসের নির্দেশনা অনুযায়ী করোনাকালে নেয়া অস্বাভাবিক বিদ্যুৎ বিল প্রকৃত মিটার রিডিং নিয়ে সমন্বয় করার নির্দেশ দেন আদালত। আগামী ২ মাসের মধ্যে এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন দাখিল করার জন্য বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থাগুলোকে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়–য়া। এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি মো.মজিবুর রহমান মিয়া এবং বিচারপতি মহিউদ্দিন শামীমের ডিভিশন বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া এ বিষয়ে সাংবাদিকদের বলেন,২০২০ সালের জুন পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানিগুলো প্রকৃত মিটার রিডিং ছাড়াই গ্রাহকদের কাছ থেকে ভৌতিক বিল আদায় করেছে। এ বিষয়ে জুন মাসে বাংলাদেশ কনজুমার অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে বিইআরসিকে চিঠি দেয়া হয়। চিঠিতে বলা হয়, ভৌতিক বিদ্যুৎ বিল আদায় যেন তারা স্থগিত রাখেন। এ চিঠিতে তারা কর্ণপাত করেননি। পরবর্তীতে জুলাই মাসে আরেকটি চিঠি দেয়া হয়। বিদ্যুৎ বিল সমন্বয়ের জন্য। কিন্তু তারা জানায় কনজুমার অ্যাসোসিয়েশনের দাবির প্রেক্ষিতে বিদ্যুৎ বিল সমন্বয় করা হবে না।
পরে গত ৫ অক্টোবর অতিরিক্ত বিল সমন্বয়ের দাবি জানিয়ে হাইকোর্টে কনজুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের আহ্বায়ক স্থপতি মোবাশ্বের হোসেন এ রিট দায়ের করেন। এর আগে ২৩ আগস্ট গ্রাহকদের কাছ থেকে অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বিল আদায় বন্ধে সরকারকে লিগ্যাল নোটিশ দেয়া হয়।
বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব,এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের চেয়ারম্যান, পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান,ডিপিডিসি ও ডেসকোসহ সংশ্লিষ্টদের এতে বিবাদী করা হয়।
#
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।