শিক্ষা স্বাস্থ্য ও সামাজিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন প্রকল্পের সঠিক বাস্তবায়নে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়ে এলাকায় নিজের মুখ উজ্জ্বল করেছেন। তার সাথে দলের ভাবমূর্তির উন্নয়নসহ অসংখ্য মসজিদ, মাদরাসা, স্কুল-কলেজ ও বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠণের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক সমাজসেবী মেজর (অব.) মোহাম্মদ আলী সুমন। সদাহাস্যোজ্জ্বল ও নিরহংকারী এই মানুষটি দলমত নির্বিশেষে সকলের প্রিয় হওয়ার তিনি দলের সভানেত্রীরও আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন বলেই দ্বিতীয় বারের মত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী হতে পেরেছেন। সফল মানুষটি দলীয় নেতাকর্মী থেকে শুরু করে প্রতিটি মানুষের বিপদ আপদে ছুটে যান। এলাকার সাধারণ মানুষের মতে, আমরা নেতা বা চেয়ারম্যান বুঝিনা। মেজর (অব.) মোহাম্মদ আলী সুমন ভাই একজন ভাল মানুষ। তিনি একজন কর্মঠ ব্যক্তি। তিনি উপজেলা চেয়ারম্যান পদে থাকলে আমাদের তথা দাউদকান্দির উপকার হবে। আমাদের দু:খ দুর্দশায় তাঁকে সহজেই পাশে পাওয়া যায়। ইতোমধ্যে তিনি সমাজের সকল মতাদশের মানুষের কাছে একজন দক্ষ, পরিশ্রমী নেতা হিসাবে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছেন। বিগত নির্বাচনকালীন সময়ে সাধারণ জনগনকে দেওয়া প্রতিশ্রæতি বাস্তবায়ন করে সবশ্রেনীর মানুষের অন্তরে স্থান করে নিয়েছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, তিনি প্রথমবারের মত কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে এলাকার উন্নয়নে মহা-পরিকল্পনা গ্রহন করেছিলেন। গৃহিত পরিকল্পনার আলোকে তিনি একের পর এক উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়নও করেছেন। এলাকা পরিদর্শনকালে স্থানীয়রা এ প্রতিবেদককে বলেন, চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী পারিবারিক ঐতিহ্য অনুযায়ী ছোট বেলা থেকেই একজন সহজ-সরল-সৎ মনের অধিকারী দানশীল ও মেধাবী মানুষ। যার ফলে এলাকাবাসী তাকে বিপুল ভোটে উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছিলেন। স্থানীয় জনগনের প্রত্যাশা আগামী ২০ অক্টোবর তিনি দ্বিতীয় বারের মত বিপুল ভোটে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হবেন।
এ প্রসঙ্গে আনোয়ার পাশা রাসেল মুন্সী দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, শুধু করোনাকাল নয়, সব সময় তিনি মানুষের পাশে থেকে সেবা করে থাকেন। মোহাম্মদ আলী সুমন দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিল, অসহায় সাধারণ মানুষের পাশে থাকার। তাদের পাশেই আছি। তিনি বলেন, এই যে দানশীলতা। এটা আমার রক্তে মিশে আছে। এটা আমি উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত। আমার বাবা মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল (অব.) সুবিদ আলী ভূঁইয়াকে দেখেছি, তিনি সব সময় সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করতেন। আমি আমার বাবার সেই ধারা বহমান রেখেছি।