পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিজয়নগর উপজেলায় সাগর মিয়া (১৬) নামে এক বালককে বলৎকারের অভিযোগ উঠেছে। গত ২৫ মে রাতে উপজেলার চান্দুরা ইউনিয়নের ফুলতলি-আব্দুল্লাহপুরের রাস্তার পাশে মো. আলীর পোল্ট্রি খামারের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর চাচা সালমান তারেক বাদী হয়ে ৯ সেপ্টেম্বর ৩ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন। আসামিরা হলেন- বিজয়নগর উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. কাউসার মিয়া (৩৮), দুলাল মিয়ার ছেলে ইয়াসিন মিয়া, (২১) ও মৃত রহম আলীর ছেলে লোকমান মিয়া, (৫০)। তারা সবাই উপজেলার সাতগাঁও গ্রামের বাসিন্দা।
জানা যায়, গত ২৫ মে রাত সাড়ে ৮টায় উপজেলার চান্দুরা ইউনিয়নের আলাদাউদপুর গ্রামের সাগর মিয়া (১৬) ফুলতলি থেকে বাড়িতে যাওয়ার উদ্দেশে রওয়ানা হয়। পথিমধ্যে আব্দুল্লাহপুর এলাকায় তাকে আটকিয়ে জোরপূর্বক বলৎকার করে উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. কাউসার মিয়া, একই উপজেলার সাতগাঁও গ্রামের ইয়াছিন মিয়া ও লোকমান মিয়া। সাগর মিয়ার চিৎকারে লোকজন এগিয়ে আসলে তারা পালিয়ে যায়। ঘটনাটি গ্রামের প্রভাবশালী মাতব্বরদের অবহিত করলেও করোনার অজুহাতে টালবাহানা শুরু করে। পরে বিজয়নগর থানায় অভিযোগ দিতে গেলে বিজ্ঞ নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনালে মামলার পরামর্শ দেয় থানা পুলিশ। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পিবিআই’র পুলিশ পরিদর্শক শাহ আলম ২৩ সেপ্টেম্বর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফারজানা আহমদ এর আদালতে ভুক্তভোগী সাগর মিয়ার জবানবন্দি রেকর্ড করে।
তদন্তকারী কর্মকর্তা শাহ আলম জানান, বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে মেডিক্যাল রিপোর্ট এর জন্য চাহিদাপত্র পাঠানো হয়েছে। এদিকে, অভিযোগ প্রত্যাহার করার জন্য বাদী সালমান তারেক ও ভুক্তভোগীর পিতা ইকবাল মিয়াকে বিভিন্নভাবে হয়রানি ও হুমকি দিচ্ছে অভিযোগ উঠেছে আসামিদের বিরুদ্ধে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।