পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সাড়ে চার দশকের চাকরি জীবনের ইতি টেনে ঘরে ফিরলেন সুপ্রিম কোর্ট বারের সুপারিন্টেন্ডেন্ট (তত্ত্বাবধায়ক) নিমেশ চন্দ্র দাশ। সুপ্রিম কোর্ট অঙ্গনে তিনি ছোট-বড় সবার কাছে ‘নিমেশ দা’ হিসেবে পরিচিত। সদা হাস্যোজ্জ্বল নিমেশ দা’র ছিলেন নবীন-প্রবীণ সকল আইনজীবীর কাছে অতি দরকারি ব্যক্তি। এ কারণে সবার কাছেই তিনি পরিচিত। সবাইকে তিনি আপন করে নেন। আইনাঙ্গনের সবার কাছেই তিনি গ্রহণযোগ্য,আপন। সুপ্রিম কোর্ট বারের তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে ৪৪ বছর চাকরি করেন তিনি। দীর্ঘ কর্মজীবনের অবসান ঘটে গত বুধবার। এ উপলক্ষে তার বিদায় সংবর্ধনার আয়োজন করে সুপ্রিম কোর্ট বার। আবেগঘন মুহূর্তের প্রতিক্রিয়ায় নিমেশ চন্দ্র দাশ বলেন,সমিতির চাকরিবিধি অনুযায়ী আমি দীর্ঘ ৪৪ বছর এই সমিতিতে কাজ করেছি। এতদিনে সমিতির প্রতিটি ইট-কণার সঙ্গে আমার স্মৃতি রয়েছে। এই সমিতিকে মনে করতাম আমার পরিবারের একটি অংশ। এই সমিতি আমার হৃদয়ে গেঁথে আছে। এখানকার ঐতিহাসিক অনেক ঘটনার সাক্ষী। এ যাবৎ প্রায় ৩০ জন সভাপতি এবং ৩৫ জন সম্পাদকের সঙ্গে কাজ করেছি। তাদের অনেকেই একাধিকবার দায়িত্বপালন করেছেন। সমিতি আমাকে অনেক কিছুই দিয়েছে। সম্মান করেছে, স্নেহ করেছে, ভালোবেসেছে। আইনজীবী সমিতি থেকে পাওয়া বেতন দিয়ে আমার ভাইবোন-ছেলেমেয়েকে প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা করেছি। দীর্ঘদিনের চাকরিজীবনের এই অঙ্গনের আলো-বাতাস এখন আমার জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশে পরিণত হয়েছে। এ কারণে তিনি সুপ্রিম কোর্ট বার কর্তৃপক্ষের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। বিদায় সংবর্ধনায় বারের সভাপতি অ্যাডভোকেট এএম আমিন উদ্দিন, সম্পাদক ব্যারিস্টার রূহুল কুদ্দুস কাজল, সাবেক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো.মোমতাজ উদ্দিন আহমেদ মেহেদী, বারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকনসহ অনেকে বক্তব্য দেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।