পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীতে জাল টাকা তৈরি চক্রের অন্যতম হোতা পুলিশের সাবেক সদস্য হুমায়ুন কবির (৪৮)। পুলিশের চাকরি ছেড়ে তিনি জাল টাকা তৈরীর প্রতারণায় নেমেছিলেন। দীর্ঘ তদন্তের পর তাকে বুধবার রাতে মোহাম্মদপুরের চাঁদ উদ্যান এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে ডিবি। এ সময় তার কাছ থেকে ১৬ লাখ টাকার জাল নোট ও জাল টাকা তৈরীর বিভিন্ন উপকরণ উদ্ধার করা হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান ডিবি প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।
তিনি বলেন, হুমায়ুন কবিরের নেতৃত্বে ব্যাংকের অসাধু কর্মকর্তার যোগসাজশে এসব জাল টাকা চলে যায় ব্যাংকে। যারা ব্যাংকে টাকা লেনদেন করেন তারা ভালোভাবে যাচাই করে নেবেন। এই চক্রটি ব্যাংকে টাকা জমা দিতেন অতিরিক্ত ভিড়ের মধ্যে। মূলত ঈদ ও অন্যান্য উৎসব কেন্দ্রীক ব্যাংকে যখন অতিরিক্ত ভিড় হতো সে সময় ব্যাংকের অসাধু কর্মকর্তার যোগসাজশে জাল টাকাগুলো ব্যাংকে জমা দিতেন। কেরানীগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ ও টঙ্গী এলাকায় এ চক্রের এজন্টদের কাছে জাল টাকাগুলো সাপ্লাই করতেন। এরপর ব্যাংকে যখন প্রচুর ভিড় হতো তখন ব্যাংকের অসাধু কর্মকর্তাদের যোগসাজশে জাল টাকা ব্যাংকে জমা দিতেন। তারা কোন কোন ব্যাংকে জাল টাকা দিয়েছেন, এ বিষয়ে আমরা তদন্ত করছি। তারা জাল টাকা পাচারও করতেন। হারুন অর রশীদ বলেন, আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নয়। অবৈধভাবে কেউ বড়লোক হতে চাইলে তাকে আমরা আইনের আওতায় আনবো। তার সহযোগীদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে। গ্রেপ্তারকৃত হুমায়ুন কবিরের চক্র মাসে ৬০ লাখ জাল টাকা তৈরি করে। সারা দেশে ৪/৫টা নিয়ন্ত্রণ গ্রুপের মাধ্যমে এই নকল টাকা তারা ছড়িয়ে দিতেন। প্রতি এক লাখ জাল টাকার বিনিময়ে কারখানার মালিক পেতেন ১০ হাজার টাকা। তারা মূলত ঈদকে টার্গেট করে এই জাল টাকা তৈরি করে। আসন্ন পূজাকে টার্গেট করে তারা এখন থেকেই কাজ শুরু করছিলো।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।