পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ এমপি বলেছেন, শেখ হাসিনা এই উপমহাদেশের রাজনীতির এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। তিনি বলেন, বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষের আশা ভরসা শেখ হাসিনা। তিনি অত্যন্ত সহজ সরল জীবন যাপন করেন। পিতা মুজিবের রাজনৈতিক দেখেই তিনি বাঙালী জাতির প্রতি দায়িত্ববোধ, মমত্ববোধ প্রকট আকারে ধারণ করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন উপলক্ষে ‘তারুণ্যের অনুপ্রেরণা শেখ হাসিনা’ বিশেষ ওয়েবিনারে অতিথি হিসেবে অংশ নিয়ে মাহবুব উল আলম হানিফ এসব কথা বলেন।
গত মঙ্গলবার রাতে অনুষ্ঠিত এই বিশেষ ওয়েবিনারে তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনা যেমন মায়া মমতা দিয়ে অসহায় মানুষের পাশে ছিলেন ঠিক তেমনিভাবে রাজনৈতিকভাবে সফল রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে জাতির কাছে সব ধরনের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেছেন।
প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার শাহ আলী ফরহাদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনায় অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়–য়া ও কেন্দ্রীয় সদস্য এডভোকেট সানজিদা খানম।
জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ২০০৮ সালে যদি আমরা খেয়াল করি- মাত্র ৫৬ লাখ ইন্টারনেট ব্যবহারকারি ছিল, সেই জায়গা থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তরুণদের সম্পৃক্ত করে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়েছেন এবং তিনি সফল। এখন দেশে ১০ কোটির অধিক ইন্টারনেট ব্যবহারকারী রয়েছে।
তিনি জানান, দেশের ইউনিয়নগুলো ডিজিটাল হাবে পরিনত হয়েছে। ৫ হাজার ৮৬৫ টি ডিজিটাল সেন্টারে ১১ হাজার তরুণের কর্মসংস্থান হয়েছে। একটা বড় সংখ্যা যদি বলি সাড়ে ৬ লাখ আইটি ফ্রিলেন্সার রয়েছে। ইউনিয়ন পর্যায়ে ইন্টারনেট পৌঁছে গেছে। এসব সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনার দুরদর্শিতার কারনেই। মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, বঙ্গবন্ধুর যে শিক্ষা দর্শন ছিল- শিক্ষা হতে হবে বাস্তবমুখী, বুনিয়াদি শিক্ষা, শিক্ষা হতে হবে প্রযুক্তি নির্ভর, বৃত্তিমূলক শিক্ষা। তিনি বলেন, যেই মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা পিছিয়ে ছিল তা আজ স্বয়ংক্রিয়। সারাদেশে ১৮শ’টি মাদ্রাসা ভবনের জন্য ৬ হাজার কোটি টাকা দিয়েছেন শেখ হাসিনা। বিগত সরকারের আমলে কি করেছে তারা ? শূন্য।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।