পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, দেশের ৮ বিভাগে হৃদরোগ, কিডনি ও ক্যান্সার চিকিৎসায় ৩শ’ শয্যার বিশেষায়িত হাসপাতাল গড়ে তুলতে উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। ২০২২ সালের মধ্যে ১৫তলা বিশিষ্ট হাসপাতালগুলো চালু হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কিছুদিন আগে একনেকে আড়াই হাজার কোটি টাকার এ সংক্রান্ত প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছেন।
‘বৈশ্বিক মহামারীতে হৃদরোগীদের প্রতি হৃদয়বান হোন’ প্রতিপাদ্যে সারাবিশ্বের মতো বাংলাদেশেও গতকাল পালিত হয়েছে বিশ্ব হার্ট দিবস। এ উপলক্ষে ওয়েবিনারের মাধ্যমে একটি সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন তিনি। ওয়েবিনারে বিশেষ অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক প্রফেসর এবিএম খুরশীদ আলম এবং বাংলাদেশে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি ড. বর্ধন জাং রানা। সভাপতিত্ব করেন ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি ন্যাশনাল প্রফেসর ব্রিগেডিয়ার (অব.) আব্দুল মালিক।
আব্দুল মালিক বলেন, জীবনযাত্রার মানোন্নয়নের সাথে সাথে আমাদের জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আসছে। কায়িক পরিশ্রম না করা, তামাক সেবন, সুষম খাবার না খাওয়াসহ নানা কারণে হৃদরোগের মতো অসংক্রামক ব্যাধির প্রকোপও বেড়ে যাচ্ছে। হৃদরোগ থেকে বাঁচতে সচেতনতা বৃদ্ধি জরুরি বলে মত দেন তিনি। একই সঙ্গে করোনা থেকে নিরাপদ থাকতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ দেন।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের রোগতত্ত্ব ও গবেষণা বিভাগের প্রধান প্রফেসর ডা. সোহেল রেজা চৌধুরী।
দিবসটি উপলক্ষে হৃদরোগ সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করতে গত ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে প্রতিদিন বিভিন্ন টেলিভিশন, এফএম রেডিও এবং ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের ফেইসবুক পেজে স্বাস্থ্য বিষয়ক লাইভ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
এদিকে দিবসটি উপলক্ষে রাজধানীর এভারকেয়ার হসপাতালে শিশুহৃদরোগ বিভাগ একটি ফ্রি চিকিৎসা সেবার আয়োজন করে। এ অনুষ্ঠানটি উদ্বোধন করেন শিশুহৃদরোগ বিভাগের প্রধান ডা. তাহেরা নাজরীন। বিজনেস ডেভেলপমেন্টের জেনারেল ম্যানেজার আখতার জামিল, ডা. আজমেরীসহ অন্যান্য চিকিৎসকগন উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় ডা. তাহেরা নাজরীন বলেন, এই করোনাকালীন সময়েও সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের ‘ফ্রি ডিভাইস’ দিয়ে চিকিৎসা প্যাকেজটি অন্যসকল চিকিৎসার পাশাপাশি এভারকেয়ার হসপিটাল নিয়মিত প্রদান করছে। তিনি শিশুদের বাবা মায়েদের সাথে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে ব্যক্তিগত সুরক্ষা সম্পর্কে আলোচনা করেন।#
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।