পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্বাস্থ্য অধিদফতরে আরেক আতঙ্কের নাম অফিস সহকারী কল্যাণ সমিতি। র্যাবের হাতে গ্রেফতারকৃত ড্রাইভার মাালেক ও তার সহযোগীদের মতো অপ্রতিরোধ্য এই সমিতির সদস্যরা। মহাপরিচালেকর দফতর থেকে শুরু করে প্রত্যেক কর্মকর্তার দফতরেই রয়েছে অফিস সহকারী। টাকার বিনিময়ে সরকারি তথ্য পাচার, ফাইল আটকে রাখা, ফাইল দ্রæত ছাড়া করাসহ নানাবিধ অভিযোগ এই সমিতির সদস্যদের বিরুদ্ধে। তাদের বিরুদ্ধে কোন কর্মকর্তা কথা বললে স্বাভাবিক কাজে বাধা দেয়াসহ নানাভাবে ঝামেলায় ফেলেন তারা।
অধিদফতরের কর্মকর্তা জানান, অফিসের সব বিষয এদের নখদর্পনে। অধিদফতরের সব ধরনের অনিয়মের সঙ্গে জড়িত এই সমিতির নেতারা। চাহিদামতো টাকা না দিলে এরা কোন ফাইল ছাড়ে না। এমনকি সম্প্রতি টাকা না দেয়ায় এক কর্মকর্তার পদায়ন সংক্রান্ত ফাইল গায়েব করে এই চক্রের সদস্যরা।
এই সমিতির ২৩ জন সদস্যর বিরুদ্ধে ইতিপূর্বে নানা অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। তার প্রেক্ষিতে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সুপারিশের ভিত্তিতে ইতিপূর্বে অভিযুক্ত ২৩ জনকে স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়ের আদেশে দেশের বিভিন্ন জেলার স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানে বদলী করা হয়। কিন্তু সমিতির নামে নানা অপকর্মে জড়িত এসব কর্মচারীদের একে একে সবাইকে আবার অধিদফতরে ফিরিয়ে আনা হয়।
অধিদফতরের একাধিক কর্মকর্তা ইনকিলাবকে বলেন, অধিদফতরের প্রথম শ্রেণীর পদগুলোতে চিকিৎসকরা কাজ করনে। কিন্তু এদের কারণে কোন কর্মকর্তা নিজের মতো করে কাজ করতে পারেন না। এদের দাবি দাওয়া মানা না হলেও যে কোন পর্যায়ের কর্মকর্তাকে চরম অপমানিত হতে হয়।
জানতে চাইলে সমিতির যুগ্মসচিব মো. শাহনেওয়াজ বলেন, কিছু কর্মচারী অসাধু রয়েছে। তবে তারা ব্যক্তিগতভাবে অসাধু। এর সঙ্গে সমিতির সম্পৃক্ততা নেই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।