পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আজ স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছার জ্যেষ্ঠ সন্তান এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার ৭৪তম জন্মদিন। গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ায় ১৯৪৭ সালের আজকের এই দিনে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। জন্মদিনে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন মহল থেকে শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে টানা তিনবারসহ মোট চারবারের এই প্রধানমন্ত্রীকে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে নেটিজেনরা।
সাবেক মন্ত্রী ও অভিনেত্রী অ্যাড.তারানা হালিম স্মৃতিচারণ করে তার ফেইসবুকে লিখেন, ‘শুভ জন্মদিন, বঙ্গঁবন্ধু কন্যা— প্রিয় আপা, প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আজ আপনার সাফল্য নিয়ে লিখবেন অনেকেই। আমি কিছু ব্যক্তিগত ভালো লাগার জায়গা থেকে লিখতে চাই। সেই ১৯৯১ সালে প্রথম যেদিন বলেই ফেললাম- আপনার পাশে থেকে রাজনীতি করতে চাই। তখন আপনি বলেছিলেন-“এখন তো আমরা বিরোধী দল।” বলেছিলাম-“আপা পাশে থাকার এটাইতো সময়।” সেই থেকে পাশেই থেকেছি.......... আপনি হয়তো অনেক মুখের ভীড়ে বা অনেক কাজের ব্যস্ততায় একসময় ভুলে যাবেন এমন অনেক স্মৃতি -কিন্তু আমার হৃদয়ের মনিকোঠায় থাকবে এই স্মূতি গুলো সযত্নে কারণ আপনারা -বঙ্গবন্ধুর কন্যা। আমার কাছে এটাই আপনাদের শ্রেষ্ঠ পরিচয়। ভালো থাকবেন বঙ্গবন্ধু কন্যা। শুভ জন্মদিন প্রিয় আপা,নেত্রী।’
সাংবাদিক শহিদুল হাসান খোকন লিখেন, ‘আপনার মুখেই খুঁজে পাই প্রিয় বাংলাদেশের হাসি। বাংলাদেশের মানুষের অভিভাবক হয়ে শতায়ূ হোন জাতির পিতার যোগ্য কন্যা। শুভ জন্মদিন প্রিয় আপা...’
রফিকুল ইসলাম রনি লিখেন, ‘হিমাদ্রী শিখর সফলতার মূর্ত-স্মারক, উন্নয়নের কান্ডারি। উন্নত সমৃদ্ধ ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকার। বাঙালির আশা-আকাক্সক্ষার একান্ত বিশ্বস্ত ঠিকানা, বাঙালির বিশ্বজয়ের স্বপ্ন-সারথী। বিশ্বরাজনীতির উজ্জ্বলতম প্রভা, বিশ্ব পরিমন্ডলে অনগ্রসর জাতি-দেশ-জনগোষ্ঠীর মুখপাত্র, বিশ্বনন্দিত নেতা। বারবার মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে আসা ‘নীলকণ্ঠ পাখি’, মৃত্যুঞ্জয়ী মুক্তমানবী। তিমির হননের অভিযাত্রী, মাদার অব হিউম্যানিটি। আত্মশক্তি-সমৃদ্ধ সত্য-সাধক। প্রগতি-উন্নয়ন শান্তি ও সমৃদ্ধির সুনির্মল-মোহনা। এক কথায় বলতে গেলে সমুদ্র সমান অর্জনে সমৃদ্ধ শেখ হাসিনার কর্মময় জীবন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মেধা-মনন, সততা, নিষ্ঠা, যোগ্যতা, প্রাজ্ঞতা, দক্ষতা, সৃজনশীলতা, উদারমুক্ত গণতান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গী ও দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে উন্নীত হয়েছে। এক সময়ের কথিত ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ দারিদ্র্য-দুর্ভিক্ষে জর্জরিত যে বাংলাদেশকে অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার সংগ্রাম করতে হয়েছে জননেত্রী শেখ হাসিনার কল্যাণমুখী নেতৃত্বে সেই বাংলাদেশ আজ বিশ্বজয়ের নবতর অভিযাত্রায় এগিয়ে চলছে। বিশ্বসভায় আত্মমর্যাদাশীল জাতি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। শুভ জন্মদিন বাঙালির আশার বাতিঘর।’
অভিনেত্রী শিরিন শিলা লিখেন, ‘শুভ জন্মদিন মমতাময়ী মা দেশরত্ন শেখ হাসিনা।’
সাবেক ছাত্রলীগ নেতা শেখ রাসেল লিখেন, ‘আপা শুভ জন্মদিন। আপনার দীর্ঘায়ু ও সুস্বাস্থ্য কামনা করি।’
শেখ হাসিনার ছবি শেয়ার করে সাইদুজ্জামান রুবেল লিখেন, ‘শুভ জন্মদিন। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ কন্যা স্বাধীন বাংলাদেশে ৭৫ পরবর্তী সময়ে সবচেয়ে সফল রাষ্ট্রনায়ক, মাদার অফ হিউম্যানিটি, গনতন্ত্রের মানষকন্যা, দেশরত্ন শেখ হাসিনা আপার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।