পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কক্সবাজারের টেকনাফ স্থলবন্দরে মিয়ানমার থেকে আমদানি করা ২৭ মেট্রিক টন (১৮০০ বস্তা) পেঁয়াজ এসেছে। গতকাল দু’টি ট্রলারে এই পেঁয়াজ টেকনাফ স্থলবন্দর ঘাটে এসে পৌঁছায়। কাগজপত্র জমা দিয়ে আমদানি করা এই পেঁয়াজগুলো খালাস শেষে ট্রাকে করে দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠানো হবে বলে বন্দর সংশ্লিষ্টরা জানান।
টেকনাফ স্থলবন্দরের শুল্ক কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন বলেন, মিয়ানমার থেকে পেঁয়াজ ভর্তি ট্রলার এসেছে। ২৭ মেট্রিক টন পেঁয়াজ টেকনাফ স্থলবন্দরে এসে পৌঁছায়। এসব পেঁয়াজ যত দ্রæত সম্ভব খালাস করে বাজারে পৌঁছানো হবে। এর আগে সর্বশেষ ৩০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ এসেছিল মিয়ানমার থেকে।
টেকনাফ শুল্ক বিভাগ জানায়, মিয়ানমার থেকে এ বন্দর দিয়ে গত বছরের নভেম্বরে ২১ হাজার ৫৬০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। এছাড়া অক্টোবরে ২০ হাজার ৮৪৩ মেট্রিক টন, সেপ্টেম্বরে ৩ হাজার ৫৭৩ দশমিক ১৪১ মেট্রিক টন এবং আগস্টে ৮৪ মেট্রিক টন। চলতি মাসে ৩০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি করা হয়।
টেকনাফ স্থলবন্দরের মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন চৌধুরী বলেন, মিয়ানমার থেকে গতকাল বিকাল পর্যন্ত দু’টি ট্রলারে করে ২৭ মেট্রিক টন (১৮০০ বস্তা) পেঁয়াজ এসেছে। কাগজপত্র বুঝিয়ে দ্রæত পেঁয়াজগুলো খালাস করা হচ্ছে। সঙ্কট মোকাবিলায় ব্যবসায়ীদের পেঁয়াজ আমদানি বাড়াতে উৎসাহিত করা হচ্ছে বলে জানান এই কর্মকর্তা। তিনি জানান, এসব পেঁয়াজ আমদানি করেছেন বন্দর সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা। আমদানি করা পেঁয়াজের বস্তাগুলো ট্রলার থেকে দ্রæত খালাস করে ট্রাকে করে বিভিন্ন বিভাগীয় শহরে পাঠানো হবে।
উল্লেখ্য, মিয়ানমারে করোনাভাইরাস শনাক্ত হওয়ায় গত আড়াই মাস ধরে টেকনাফ স্থলবন্দর দিয়ে পণ্য যাওয়া-আসা বন্ধ ছিল। সর্বশেষ চলতি মাসে ৩০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ এসেছিল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।