পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেশে করোনার দ্বিতীয় দফার সংক্রমণের আশঙ্কা করেছে বিশেষজ্ঞদের নিয়ে গঠিত জাতীয় কারিগরি পরামর্শ কমিটি। তাই করোনার দ্বিতীয় ঢেউ রোধে এখনই প্রস্তুতি গ্রহণের পরামর্শ দেয়া হয়েছে। গত ২০ সেপ্টেম্বর কোভিড-১৯ জাতীয় কারিগরি পরামশর্ক কমিটির ২০তম অনলাইন সভা থেকে এই পরামর্শ দেয়া হয়। অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আসন্ন শীতকালে কোভিড-১৯ পরিস্থিতি আরো খারাপ হতে পারে উল্লেখ করে এই মুহুর্ত থেকেই তা মোকাবিলায় প্রস্তুতি গ্রহণ করতে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি নির্দেশ দিয়েছেন। এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ইতিমধ্যে হুশিয়ারি দিয়ে বলেছে, আসছে শীতে করোনাভাইরাস মহামারি আরও মারাতœক রুপ নিতে পারে। কারণ হিসেবে তারা উল্লেখ করেছে, শীতের আগে থেকেই উত্তর গোলার্ধের দেশগুলোয় করোনার সংক্রমণ আবার বাড়তে শুরু করেছে।
এছাড়া আজ মঙ্গলবার মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামের নেতৃত্বে করোনা বিষয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা হওয়ার কথা রয়েছে। সেখানে করোনার বর্তমান অবস্থা, সেকেন্ড ওয়েভ, বিভিন্ন ধরনের প্রস্তুতিসহ যাবতীয় বিষয়ে আলোচনা হবে।
এদিকে দেশে করোনার আক্রান্তের সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে। মৃত্যুর মিছিলও দীর্ঘ হচ্ছে। করোনায় গতকাল আরও ৪০ জনের মৃত্যু হয়েছে। সংক্রমণ শুরুর ১৯৮ দিনের মাথায় করোনা শনাক্ত সাড়ে ৩ লাখ ছাড়িয়েছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, শীতকালে বাতাসে আদ্রতা কম থাকায় হাঁচি, কাশি দেয়া হলে বাতাসে জীবানুর ক্ষুদ্র কণাগুলো অনেকক্ষণ ধরে ভেসে থাকে। গরমে এটা দ্রæত ধ্বংস হয়ে যায়। কিন্তু শীতের সময় অনেকক্ষণ ধরে বাতাসে থাকে। এতে মানুষের সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে।
যুক্তরাজ্যের বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনাভাইরাসের জন্য বিশেষ করে চার ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বিশেষ অনুক‚ল বলে দেখা গেছে। সূর্যের আলোয় যে অতিবেগুনি রশ্মি থাকে তা ভাইরাসকে নিষ্ক্রিয় করে ফেলে। কিন্তু শীতের সময় অতিবেগুনি রশ্মির পরিমাণও কম থাকে। যদিও শীতকালে করোনাভাইরাসের বিস্তার বেশি হয়, এমন কোন বৈজ্ঞানিক তথ্যপ্রমাণ এখনো পাওয়া যায়নি। অনেক সময় দেখা যায়, সাধারণ সর্দিকাশির মতো অনেক রোগ শীতকালে বেড়ে যায়। কিন্তু কর্মকর্তারা বলছেন, এখানে একটি বড় চ্যালেঞ্জ হবে সাধারণ ফ্লু থেকে করোনাভাইরাসকে আলাদা করা। কারণ করোনাভাইরাস এবং সাধারণ ফ্লুর ল²ণ অনেক সময় একই রকমের হয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে পরীক্ষার সংখ্যা যেমন বাড়াতে হবে, সর্দিকাশির লক্ষণ দেখা দেয়ার পর পরীক্ষা করানোর ব্যাপার মানুষজনকেও আগ্রহী হয়ে উঠতে হবে। তবে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা আভাস দিয়েছেন, এসব ক্ষেত্রে লকডাউনের মতো বিষয় আপাতত ভাবা হচ্ছে না।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যেহেতু এখনো এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধী টিকা বাজারে আসেনি, তাই সামাজিক দূরত্ব রক্ষা করা এবং স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলাই একমাত্র উপায়। একই সঙ্গে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার বিষয়গুলোও অব্যাহত রাখতে হবে।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ও অণুজীব বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ডা. সানিয়া তাহমিনা বলেন, করোনার সংক্রমণ গত বছর শুরু হয়েছিল ডিসেম্বরেই। যখন ছিল শীতকাল। তখন শীতপ্রধান দেশগুলোতে দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছিল। ফলে সারা বিশ্বই আশঙ্কা করছে শীতকালে এই রোগটি আবার বাড়তে পারে। প্রফেসর ডা. সানিয়া তাহমিনা বলেন, যে তাপমাত্রায় এই ভাইরাসটি বাড়ে, সহজে সংক্রমিত করতে পারে বা নিজের দ্রুত বিস্তার ঘটাতে পারে, শীতকাল সেটার জন্য আদর্শ। এ কারণেই ধারণা করা হচ্ছে শীতকালে এই ভাইরাসের বিস্তার বাড়তে পারে।
বাংলাদেশের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইন্সটিটিউটের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আলমগীর হোসেন বলেছেন, করোনা থেকে নিজেদের সুরক্ষা নিশ্চিতে সবাইকে অবশ্যই স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলতে হবে। হাঁচি কাশির সময় শিষ্টাচার রক্ষা করা আরও কড়াকড়িভাবে পালন করতে হবে।
সূত্র মতে, গত ২০ সেপ্টেম্বর কোভিড-১৯ জাতীয় কারিগরি পরামশর্ক কমিটির ২০তম অনলাইন সভা কমিটির চেয়ারপারসন প্রফেসর ডা. মোহাম্মদ সহিদুল্লাহ’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। সভা থেকে পরামর্শক কমিটি সুপারিশ করে বলেছে, বিভিন্ন দেশে দ্বিতীয় দফায় সংক্রমণও দেখা যাচ্ছে। আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে সংক্রমণের মাত্রা অনেক বেশি। এছাড়া বিভিন্ন দেশের সঙ্গে যোগাযোগ উন্মুক্ত হচ্ছে এবং হতে থাকবে। স্বাস্থ্যবিধি মানার বিষয়েও জনসাধারণ এর মধ্যে এক ধরণের শৈথিল্য লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এই সবগুলোর কারণে আমাদের দেশেও পুনরায় সংক্রমণের আশঙ্কা রয়েছে। দ্বিতীয় দফার সংক্রমণ প্রতিরোধের পাশাপাশি সংক্রমণ হলে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়ে রাখার পরামর্শ দেয়া হয়। দ্বিতীয় দফার সংক্রমণ দ্রুত নির্ণয় এর লক্ষ্যে সতর্ক থাকার পরামর্শও দেয়া হয়। দ্বিতীয় দফার সংক্রমণ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে এখনই করণীয় বিষয়ে রোডম্যাপ প্রস্তুত করে সেই মোতাবেক পূর্ণ প্রস্তুতি গ্রহণ করার পরামর্শ দেয়া হয়। এরই প্রেক্ষিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে রোডম্যাপ প্রস্তুতিতে জাতীয় পরামর্শক কমিটির সহযোগিতা কামনা করা হয়। জাতীয় পরামর্শক কমিটিও তার সাব-কমিটিগুলোর মাধ্যমে এই রোডম্যাপ প্রস্তুতিতে সহযোগিতা করার ব্যাপারে আশ্বাস দেয়।
সভায় জাতীয় পরামশর্ক কমিটির সদস্যরা স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক প্রফেসর ডা. এবিএম খুরশীদ আলমের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। বিস্তারিত আলোচনার শেষে বেশ কিছু বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয় পরামর্শক কমিটি। কমিটি মতামতে বলেছেন, করোনা সংক্রমণের প্রাথমিক পর্যায়ে চ্যালেঞ্জ থাকলেও বর্তমানে পরীক্ষার সক্ষমতা বৃদ্ধি, হাসপাতালের সেবার পরিধি ও মান উন্নয়ন করা হয়েছে। সরকারের ও বিভিন্ন সংস্থার পদক্ষেপের কারণেই সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হয়েছে। যেসব দিকে এখনও উন্নয়ন প্রয়োজন সেসব দিকের ঘাটতিও চিহ্নিত হয়েছে, এখন ঘাটতিপূরণ করে পূর্ণ প্রস্তুতি নিতে হবে বলে কমিটি সুপারিশ করেছে।
কমিটি বলেছে, গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই দেশে সংক্রমণের হার নিম্নমুখী, যদিও এই হার স্বস্তিকর মাত্রায় এখনও পৌঁছেনি। স¤প্রতি কিছু কিছু হাসপাতালের শয্যা খালি থাকছে আবার অন্য দিকে অন্যান্য রোগের রোগীর সংখ্যা প্রতিদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। কোন কোন হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা একেবারেই কম, অন্যদিকে সেইসব হাসপাতালে অনেক সংখ্যায় চিকিৎসকসহ অনেক স্বাস্থ্যকর্মীরা যুক্ত রয়েছে, হাসপাতাল পরিচালনায় অনেক অর্থ ব্যয় হচ্ছে। অন্যান্য রোগের রোগীদের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে এবং সাশ্রয় করতে করোনা হাসপাতালের অব্যবহৃত শয্যা সংখ্যা সংকোচনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। জাতীয় পরামর্শক কমিটি মনে করে এখনও আইসোলেশন কেন্দ্রের প্রয়োজন রয়েছে। তাই সংকোচন করা হলেও পুরোপুরি বন্ধ না করে ভবিষ্যতে প্রয়োজন হলে যাতে পুনরায় ব্যবহার করা যায় সেই প্রস্তুতি নিয়ে রাখার পরামর্শ দেয়া হয়।
এছাড়া করোনা চিকিৎসায় এক্স-রে ও রক্তের কিছু পরীক্ষার ভূমিকা রয়েছে। শহরের হাসপাতালগুলোতে এই ব্যবস্থা থাকলেও জেলা পর্যায়ের হাসপাতালে তা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন বলে পরামর্শক কমিটি সুপারিশ করেছে। দ্বিতীয় দফার সংক্রমণ দ্রুত নির্ণয় এর লক্ষ্যে বর্ধিত হারে টেস্ট করা প্রয়োজন। পরামর্শক কমিটি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ল্যাবরেটরী কমিটির সঙ্গে যৌথভাবে কোভিড-১৯ টেস্টের নীতিমালার খসড়া চূড়ান্ত করেছে। কোভিড-১৯ এর নমুনা পরীক্ষার জন্য জনগণকে উদ্বুদ্ধ করার জন্য পদক্ষেপ নেয়ার কথা বলেছে। সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া প্রতিরোধ করতে সংক্রমিত ব্যক্তিকে দ্রুত চিহ্নিত করে আইসোলেট করতে হবে। সভায় কোভিড ভ্যাকসিন বিষয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের গৃহীত পদক্ষেপ নিয়ে অলোচনা করা হয় এবং সন্তোষ প্রকাশ করা হয়। এ ব্যাপারে ইতিমধ্যে জাতীয় পরামর্শক কমিটির দেয়া পরামর্শ বাস্তবায়ন করার জন্য সুপারিশ করা হয়। কোভিড ভ্যাকসিন এর টেকনোলজি নিয়ে এই দেশেই উৎপাদন করার সরকারের পরিকল্পনার প্রশংসা করা হয়।
একই সঙ্গে লক ডাউন জীবিকার স্বার্থে দেশে সম্ভপর নয়; তাই এই মুহূর্তে সঠিকভাবে মাস্ক পরা, সাবান দিয়ে বারবার হাত ধোয়া এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় চলাসহ সব স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাই কোভিড-১৯ প্রতিরোধের একমাত্র উপায়। এ ব্যাপারে জনসাধারণকে আরও সচেতন ও সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার জন্য সচেতনতামূলক কার্যক্রম জোরদার করা প্রয়োজন বলে জানিয়েছে কমিটি। এছাড়া করোনা মহামারির পরিস্থিতিতে অল্প পরিসরে ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে আসন্ন দূর্গাপূজা উদযাপন করার পরামর্শ দেয়া হয়।
শীতে করোনা পরিস্থিতি আরো খারাপ হতে পারে : গত ২০ সেপ্টেম্বর ৩৪টি বাণিজ্যিক ব্যাংকসহ বিভিন্ন সংগঠনের কাছ থেকে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ও কল্যাণ ফান্ডে অনুদান গ্রহণকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আসন্ন শীতকালে কোভিড-১৯ পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে উল্লেখ করে এই মুহূর্ত থেকেই তা মোকাবিলায় প্রস্তুতি গ্রহণ করতে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি নির্দেশ দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, শীতকাল আসন্ন। কোন কোন ক্ষেত্রে করোনা পরিস্থিতির আরও অবনতি ঘটতে পারে। আমাদেরকে এই মুহুর্ত থেকেই তা মোকাবিলার জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে। প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে এক ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এই অনুদান হস্তান্তর অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
দেশে শিগগিরই করোনা ভ্যাকসিনের ট্রায়াল শুরু হচ্ছে : গতকাল সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এক সভা শেষে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব আব্দুল মান্নান সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, চীনের প্রতিষ্ঠান সিনোভ্যাক বায়োটেকের করোনা ভ্যাকসিনের ট্রায়াল বাংলাদেশে শিগগিরই শুরু হবে। আজ-কালের মধ্যে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়ে তারা ট্রায়াল শুরুর দিনক্ষণ জানাবে। এক প্রশ্নের জবাবে সচিব জানান, করোনার ভ্যাকসিন সংক্রান্ত সর্বশেষ সংবাদটির ওপরও আমাদের চোখ আছে। আমরা সব খবর রাখছি। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ৯টি কোম্পানি এই ভ্যাকসিন আবিষ্কার নিয়ে কাজ করছে। এর মধ্যে ৫টি কোম্পানির সঙ্গে আমরা যোগাযোগ রাখছি। ভ্যাকসিন যদি আবিষ্কার হয়ে যায়, তাহলে আমরা যাতে দ্রুত আনতে পারি সেজন্য তাৎক্ষণিকভাবে কেনার প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি। তিনি বলেন, সিনোভ্যাককে আমরা ট্রায়ালের অনুমতি দিয়েছি। তারা অবিলম্বে কাজ শুরু করবে। আইসিডিডিআর,বি এর সঙ্গে মিলে কাজ করবে তারা। আইসিডিডিআর,বি এর সঙ্গে ট্রায়াল সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে তারা কথা বলেছে। সচিব জানান, মঙ্গলবার মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামের নেতৃত্বে করোনা বিষয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা আছে। সেখানে করোনার বর্তমান অবস্থা, সেকেন্ড ওয়েভ, বিভিন্ন ধরনের প্রস্তুতিসহ যাবতীয় বিষয়ে আলোচনা হবে। আমরা করোনা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। আমাদের সবকিছুই পর্যাপ্ত পরিমাণে আছে। সব ধরনের প্রস্তুতি আছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।