পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্বাস্থ্য বিভাগের ১২ কর্মকর্তা-কর্মচারিসহ ২০ জনের সম্পদ বিবরণী চেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার সংস্থার পরিচালক সৈয়দ ইকবাল হোসেনের স্বাক্ষরে তাদের সম্পদ বিবরণী নোটিশ দেয়া হয়। অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে এতোদিন তাদের অনুসন্ধান করছিলো দুদক। তিন সপ্তাহের মধ্যে নির্ধারিত ফরতে তাদের সম্পদ বিবরণী দাখিল করতে বলা হয়েছে।
নোটিশকৃত ব্যক্তিরা হলেন, স্বাস্থ্য অধিদফতরের ইপিআই বিভাগের হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা মো. মজিবুল হক মুন্সি, তার স্ত্রী রিফাত আক্তার, একই বিভাগের ডাটা এন্ট্রি অপারেটর তোফায়েল আহমেদ ভূইয়া, তার স্ত্রী খাদিজা আক্তার, গাড়ি চালক মো. আব্দুল মালেক,তার স্ত্রী নার্গিস বেগম, গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো.ওবাইদুর রহমান,তার স্ত্রী বিলকিচ রহমান, ফরিদপুর মেডিকেল কলেজের স্টাফ নার্স রেহেনা আক্তার, রংপুর মেডিক্যাল কলেজের হিসাব রক্ষক ইমদাদুল হক, তার স্ত্রী উম্মে রুমান ফেন্সী। জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. মাহমুদুজ্জামান, তার স্ত্রী সাবিনা ইয়াছমিন্ গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্টোর অফিসার মো. নাজিম উদ্দিন,তার স্ত্রী ফিরোজা বেগম। স্বাস্থ্য অধিদফতরের অফিস সহকারী (হাসপাতাল ও ক্লিনিক) কামরুল হাসান,তার স্ত্রী ডা. উম্মে হাবিবা। শেখ সায়েরা খাতুন মেডিক্যাল কলেজের স্টেনোগ্রাাফার কাম কম্পিউটার অপারেটর মো. সাইফুল ইসলাম,সাবেক সহকারী প্রধান (নন মেডিকেল) বর্তমানে সহকারী প্রধান পরিসংখ্যান কর্মকর্তা,পরিচালক (স্বাস্থ্য) এর কার্যালয়, বরিশাল বিভাগ মীর রায়হান আলী এবং রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হিসাব রক্ষক মো. আনোয়ার হোসেন। দুদক পরিচালক (জনসংযোগ) প্রনব ভট্টাচার্য জানান, দুর্নীতি দমন কমিশন আইন-২০০৪ এর ধারা ২৬ এর উপ-ধারা (১) দ্বারা অর্পিত ক্ষমতাবলে তাদের নিজের এবং তাদের ওপর নির্ভরশীল ব্যক্তিদের সম্পদ বিবরণী চাওয়া হয়েছে। বিবরণী দাখিল না করলে তাদের বিরুদ্ধে দুদক আইনের ২৬ (২) উপধারায় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।