পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনা পরিস্থিতির মধ্যে ‘ও’ এবং ‘এ’ লেভেল পরীক্ষা দিতে চায় না ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের শিক্ষাথীরা। ক্লাস মূল্যায়ণ করে গ্রেড দেয়ার দাবি জানিয়েছেন তারা। গতকাল রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করেন রাজধানীর বিভিন্ন ইংলিশ মিডিয়ামের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা জানান, গত ৩ সেপ্টেম্বর বিট্রিশ কাউন্সিল থেকে জানানো হয়েছে আগামী অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহ থেকে ‘ও’ এবং ‘এ’ লেভেল পরীক্ষা নেয়া হবে। করোনা পরিস্থিতির মধ্যে আমরা পরীক্ষার জন্য কোন ভাবে প্রস্তুত নই। পরীক্ষা দিতে গেলে অনেকে করোনায় আক্রান্ত হওয়ার আশাংকা রয়েছে। তারা বলেন, স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে পরীক্ষা আয়োজন করা হলেও হলে পরীক্ষার্থীদের নিরাপত্তা দেয়া সম্ভব হবে না। শিক্ষক, অভিভাবক ও পরীক্ষার্থীরা নানাভাবে আক্রান্ত হয়ে পড়বে। এমন মহামারি পরিস্থিতির মধ্যে পরীক্ষা দিয়ে কেউ তার প্রত্যাশিত ফলাফল পাবে না।
আন্দোলনকারী নিসা আলম বলেন, করোনা পরিস্থিতিতে আমাদের বাধ্য করে পরীক্ষা নেয়া হলেও আমরা ভালো ফল পাবো না। প্রায় ৩০ হাজার টাকা দিয়ে ব্রিটিশ কাউন্সিল থেকে ‘এ’ রেজিস্ট্রেশন করে এভন ফেল করলে পরিবারের সকলে হতাশ হয়ে যাবে, আমার নিজের আত্মবিশ্বাসও কমে যাবে। ঝুঁকি নিয়ে পরীক্ষা নিলে আমরা করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারি, সে দায়ভার কে নেবে এমন প্রশ্ন তোলেন তিনি।
তিনি বলেন, আমাদের দাবির বিষয়টি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাছে লিখিতভাবে জানালেও তাতে কোন কাজ হয়নি বলে আমরা রাস্তায় নামতে বাধ্য হয়েছি। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ব্রিটিশ কাউন্সিলের সঙ্গে আলোচনা করে করোনার মধ্যে পরীক্ষা না নেয়ার বিষয়টি নিশ্চিতকরণ করার দাবি জানিয়ে নমুনা পরীক্ষার মাধ্যমে গ্রেড দেয়ার দাবি জানান আন্দোলনকারীরা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।