রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার নোয়াপাড়া গ্রাম। এটি এখন মসলা জাতীয় অর্থকরী ফসল হলুদের গ্রাম নামেই পরিচিতি পেয়েছে। মুনাফা বেশি হওয়ায় কুমিল্লার ওই গ্রামের বেশিরভাগ কৃষক হলুদ চাষে আগ্রহী হয়ে ওঠেছেন। এখানকার মাটিও হলুদ চাষের জন্য বেশ উপযোগী।
নোয়াপাড়া গ্রাম ছাড়াও কুমিল্লার লালমাই, বুড়িচং ও ব্রাহ্মণপাড়ায় হলুদ চাষ হয়ে থাকে। এবছর এসব এলাকায় প্রায় দুশ’ হেক্টর জমিতে হলুদ চাষ হয়েছে। গ্রামগুলোর দিকে তাকালে দেখা যায় বিস্তীর্ণ মাঠ জুড়ে সবুজের সমারোহ। আর এই সবুজের নিচেই লুকিয়ে আছে অনস্বীকার্য মসলা জাতীয় ফসল হলুদ।
নোয়াপাড়া গ্রামের হলুদ চাষিরা জানান, ডিমলা, বারী ও স্থানীয় উন্নত জাতের হলুদের চাষ করে থাকেন তারা। মাস তিনেক আগ থেকেই জমিতে হুলুদ রোপন করা হয়েছে। ছয় থেকে সাত মাস পরিচর্যা করতে হয়। এরপর পুরো ফলন মিলবে। চাষিরা জানান, অন্য ফসলের চেয়ে হলুদ চাষে খরচ কম। তবে মুনাফা ভালো হয়। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে হলুদ চাষ করে লোকসান গুনতে হয়না। এমন কথাই শুনালেন নোয়াপাড়া গ্রামের হলুদ চাষি কবির হোসেন।
চাষি কবির হোসেনের দেখাদেখি অনেকেই নোয়াপাড়া গ্রামে হলুদ চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছে। মানুষের মুখে মুখে এটি হলুদের গ্রাম নামেও পরিচিতি পেয়েছে।
কুমিল্লা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপপরিচালক সুরজিৎ চন্দ্র দত্ত জানান, কৃষি বিভাগ চাষিদের সবসময় সহযোগিতা, পরামর্শ দিয়ে থাকে। এমনকি মসলা জাতীয় ফসল উৎপাদনে কৃষি ঋণ সহযোগিতা কোন চাষি চাইলে আমরা যথাযথ নিয়মে তার ব্যবস্থা করে দিতে প্রস্তুত আছি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।