বুধবার বিকেলে উপজেলার নেকমরদ ইউনিয়নের করনাইট নামক স্থানে

কৃষক মুকুলের মালটা এবং ড্রাগন বাগানে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্যোগে টেকসই ও ভূমি অবক্ষয়ের উপর আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রশিক্ষক কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম, কৃষি কর্মকর্তা সঞ্জয় দেবনাথ, ইউপি চেয়ারম্যান এনামুল হক, চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ, প্রেসক্লাব সভাপতি ফারুক আহম্মেদ, সাংবাদিক হুমায়ুন কবির ও মালটা বাগানের মালিক মুকুল।

এর আগে সকাল ১০টায় গোগর এলাকায় কৃষক নজরুল ইসলামের প্রকল্পটি প্রদর্শন করা হয়। সেখানে তিনি কেঁচো সারসহ পিয়াজ, রসুন, মূখডাল, মাসকলায়ের বীজ উৎপাদন করেন এবং মৌ-চাষও করেন। নজরুল ইসলাম বলেন, এপ্রকল্প থেকে তিনি অনেক লাভবান হয়েছেন। চাপড় পার্বতীপুর এলাকার কৃষক আঃ মালেক, নেজামুল হক, সামশুল হক ভূট্টা ক্ষেতে কৃটনাসক মুক্ত সবজি হিসেবে তরই, ঝিংগা আবাদ করেছে। এক চাষে ২ ফসল আবাদে তারা অনেক লাভবান হয়েছে। কৃষকেরা জানান, ভূট্টা ক্ষেতের পাশাপাশি বিনা খরচে ঝিংগা তরই থেকে  বিঘা প্রতি ৩০ হাজার টাকা করে আয় করেছে। পূর্ব বনগাও পকোয়ান টলী নামক স্থানে কৃষক পয়গাম কৃষি অধিদপ্তরের মাধ্যমে  ড্রাগন চাষের প্রকল্প গ্রহন করেছে। এখান থেকে অনেক লাভবানের সম্ভাবনা রয়েছে। এমন সম্ভাবনার বানী শুনালেন পরিদর্শনকালে উঠান বৈঠকে জেলা সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রশিক্ষক কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম। তিনি বলেন ড্রাগন ফলের গাছটি বিদেশ থেকে সংগ্রহ করে বাংলাদেশের মাটিতে রোপন করা হচ্ছে। এফলে অনেক প্রতিরোধ ক্ষমতা রয়েছে। যা দেহের জন্য অনেক উপকারী একমাত্র ফল।

শেষে রাঙ্গাটুঙ্গী নামক এলাকায় একটি গরুর ফার্ম পরিদর্শন করা হয়। সেখানে ফার্মের মালিক গোমূত্র সংগ্রহ করে কৃটনাসক হিসেবে ব্যবহার করছে ফসলে। দিন ব্যাপী একটি টিম

উপজেলার কৃষি বিভাগের উজ্জল সম্ভাবনাময় প্রকল্পগুলো পরিদর্শন করে অনেক অভিজ্ঞতা সংগ্রহ করেছে।