পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রশিক্ষণের নামে ভুয়া ভাউচারে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ অনুসন্ধানে পরিবার পরিকল্পনা অধিদফতরের পরিচালক (আইইএম) ডা. আশরাফুন্নেছাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সংস্থার উপ-পরিচালক মো. সালাহউদ্দিন তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন।
এর আগে গত ১৩ ও ১৪ সেপ্টেম্বর পরিবার পরিকল্পনা অধিদফতরের উপ-পরিচালক (পিএম) জাকিয়া আখতার, উপ-পরিচালক (স্থানীয় সংগ্রহ) আবু তাহের মো. সানাউল্লাহ নূরী, সহকারী পরিচালক এ কে এম রোকনুজ্জামান ও গবেষণা কর্মকর্তা পীযূষ কান্তি দত্তকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
অভিযোগ রয়েছে, ২০১৮-২০১৯ অর্থবছরে পরিবার পরিকল্পনা অধিদফতরের আইইএম ইউনিট সারা দেশে ৪৮৬টি ওয়ার্কশপ ও সেমিনারের আয়োজন করে। এতে অধিদফতরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানী ভাতা ও যাতায়াত বাবদ ভুয়া বিল-ভাউচারের মাধ্যমে সই জাল করে অর্থ উত্তোলন করা হয়েছে। এভাবে প্রায় ৭ কোটি টাকা আত্মসাৎ হয়। অধিদফতরের ‘আইইএম ইউনিট’র খাতে বরাদ্দ ছিল (২০১৯ সালে) ১ কোটি ২৯ লাখ টাকা।
পরে ২০১৯-২০২০ অর্থবছরে ৩৯টি কোটেশনের বিল দেয়া হয়েছে। যার পরিমাণ ১০ কোটি টাকা। এর মধ্যে ওই বছরে পরিবার পরিকল্পনা অধিদফতরের পরিচালক ড. আশরাফুন্নেছার ভাগ্নের মালিকানাধীন রূহী এন্টারপ্রাইজ কোনো কাজ না করে ৮৫ লাখ টাকার বিল উত্তোলন করে। অন্যদিকে কাজ না করেই তার আপন চাচাত ভাইয়ের মালিকানাধীন সুকর্ন এন্টারপ্রাইজকে ১ কোটি টাকার কার্যাদেশ দেয়া হয়। রূহী এন্টারপ্রাইজ ও সুকর্ন এন্টারপ্রাইজের নামে বরাদ্দ ১ কোটি ৮৫ লাখ টাকা উত্তোলন করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।