পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
হিন্দুদের ধর্মীয় উৎসব শারদীয়া দুর্গাপূজার শুভেচ্ছা হিসাবে ইলিশ পেয়েই সব সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করে দিয়েছে ভারত সরকার। এবারই প্রথম নয়, এর আগে আগে ২০১৯ সালের হঠাৎ করে পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করে দিয়েছিলো তারা। এতে বাংলাদেশের মানুষকে চরম বিপাকে পড়তে হয়েছিল। এই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ক্ষোভ ও নিন্দার ঝড় তুলেছে নেটিজেনরা।
এ প্রসঙ্গে সাংবাদিক ও গবেষক মেহেদী হাসান পলাশ তার ফেইসবুকে লিখেন, ‘যদি আমাদের মিনিমাম দেশাত্মবোধ ও আত্মমর্যাদা থাকে তাহলে এক্ষুণি ইলিশ রপ্তানি বন্ধ করা উচিত।’
মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন চৌধুরী লিখেন, ‘এই মনোভাবের কারণেই হিন্দুস্তান প্রতিবেশী দেশের সাথে বন্ধুহীন হয়ে পড়েছে। আমরা টনকে টন ইলিশ দেবো, আর হিন্দুস্তান টাকা দিয়েও পিয়াছ দেবে না । তাদের এই চরিত্রের জন্য বাংলাদেশের মানূষ হিন্দুস্তানের বদলে চীনের দিকে ঝুঁকছে । আল্লাহ্ তুমি আমাদেরকে সুরক্ষা ও হেফাজত দান করুন। আল্লাহ্ হূম্মা আমিন। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। শোষিতের বিপ্লব দীর্ঘজীবী হোক।’
এমডি নজরুল ইসলামের প্রশ্ন, ‘তিনগুণ ইলিশের বদলে তিন বন্দরে পিঁয়াজ আমদানি বন্ধ? কি মজা কি মজা কি মজা ! তারপরও করবো দাদা দাদা! এমনি বেহূশ আমরা ........ ?’
ইব্রাহিম শান্ত লিখেন, ‘বাংলাদেশ থেকে অনেক ইলিশ ভারতকে দিয়েছে, কিন্তু এতো ইলিশ মাছ রান্না করার জন্য প্রচুর পিঁয়াজ লাগবো। তাই পিঁয়াজ দেওয়া বন্ধ করে দিলো।’
মোজাম্মেল হক মনে করেন, ‘আমাদের ভারতের বিকল্প দরকার। ভারতকে বাদ দিয়ে অন্য দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানি করা দরকার।’
ইয়াছিন আরাফাত ক্ষোভ প্রকাশ করে লিখেন, ‘আসলে আমাদের কিছু করার নাই। কিন্তু কিছু বাংলাদেশের মানুষ নামের অমানুষরা বলবে, তারা আমাদের পরম বন্ধু দেশ।
এ বিষয়ে যারা দায়িত্ব আছে তাদের কানে কি এই খবরটা যায় না? যারা বলে তাদের থেকে জিজ্ঞেস করা হোক কেন পিঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে?’
নিন্দা জানিয়ে আজগর আলী লিখে, ‘ভারতকে কি বলবো, এটাই তো তাদের আসল চরিত্র। আমি নিন্দা জানাচ্ছি যারা সব সময় ভারতের সকল অন্যায় কাজগুলোকে সমার্থন করে এবং তাদের সাথে সম্পর্ক অব্যহত রাখে।’
হিন্দুদের ধর্মীয় উৎসব শারদীয়া দুর্গাপূজার শুভেচ্ছা হিসাবে ইলিশ পেয়েই সব সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করে দিয়েছে ভারত সরকার। এবারই প্রথম নয়, এর আগে আগে ২০১৯ সালের হঠাৎ করে পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করে দিয়েছিলো তারা। এতে বাংলাদেশের মানুষকে চরম বিপাকে পড়তে হয়েছিল। এই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ক্ষোভ ও নিন্দার ঝড় তুলেছে নেটিজেনরা।
এ প্রসঙ্গে সাংবাদিক ও গবেষক মেহেদী হাসান পলাশ তার ফেইসবুকে লিখেন, ‘যদি আমাদের মিনিমাম দেশাত্মবোধ ও আত্মমর্যাদা থাকে তাহলে এক্ষুণি ইলিশ রপ্তানি বন্ধ করা উচিত।’
মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন চৌধুরী লিখেন, ‘এই মনোভাবের কারণেই হিন্দুস্তান প্রতিবেশী দেশের সাথে বন্ধুহীন হয়ে পড়েছে। আমরা টনকে টন ইলিশ দেবো, আর হিন্দুস্তান টাকা দিয়েও পিয়াছ দেবে না । তাদের এই চরিত্রের জন্য বাংলাদেশের মানূষ হিন্দুস্তানের বদলে চীনের দিকে ঝুঁকছে । আল্লাহ্ তুমি আমাদেরকে সুরক্ষা ও হেফাজত দান করুন। আল্লাহ্ হূম্মা আমিন। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। শোষিতের বিপ্লব দীর্ঘজীবী হোক।’
এমডি নজরুল ইসলামের প্রশ্ন, ‘তিনগুণ ইলিশের বদলে তিন বন্দরে পিঁয়াজ আমদানি বন্ধ? কি মজা কি মজা কি মজা ! তারপরও করবো দাদা দাদা! এমনি বেহূশ আমরা ........ ?’
ইব্রাহিম শান্ত লিখেন, ‘বাংলাদেশ থেকে অনেক ইলিশ ভারতকে দিয়েছে, কিন্তু এতো ইলিশ মাছ রান্না করার জন্য প্রচুর পিঁয়াজ লাগবো। তাই পিঁয়াজ দেওয়া বন্ধ করে দিলো।’
মোজাম্মেল হক মনে করেন, ‘আমাদের ভারতের বিকল্প দরকার। ভারতকে বাদ দিয়ে অন্য দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানি করা দরকার।’
ইয়াছিন আরাফাত ক্ষোভ প্রকাশ করে লিখেন, ‘আসলে আমাদের কিছু করার নাই। কিন্তু কিছু বাংলাদেশের মানুষ নামের অমানুষরা বলবে, তারা আমাদের পরম বন্ধু দেশ।
এ বিষয়ে যারা দায়িত্ব আছে তাদের কানে কি এই খবরটা যায় না? যারা বলে তাদের থেকে জিজ্ঞেস করা হোক কেন পিঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে?’
নিন্দা জানিয়ে আজগর আলী লিখে, ‘ভারতকে কি বলবো, এটাই তো তাদের আসল চরিত্র। আমি নিন্দা জানাচ্ছি যারা সব সময় ভারতের সকল অন্যায় কাজগুলোকে সমার্থন করে এবং তাদের সাথে সম্পর্ক অব্যহত রাখে।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।