পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নগরীতে ছয় পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলার অভিযোগে প্রমাণ না পেয়ে বাদীর বিরুদ্ধে পাল্টা মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের চট্টগ্রাম জেলা সমন্বিত কার্যালয়-১-এ মামলাটি দায়ের করেন সংস্থাটির উপ-সহকারী পরিচালক নুরুল ইসলাম। মামলায় অভিযুক্ত করা হয়েছে ‘মিথ্যা মামলা’র বাদী মো. নুরুল আবছারকে। নিজেকে আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সাবেক সহ-সম্পাদক পরিচয় দিয়ে ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে ১৫ লাখ টাকা আদায়ের অভিযোগে তিনি মামলাটি দায়ের করেছিলেন। যা তদন্তে মিথ্যা মামলা হিসেবে প্রমাণ পেয়েছে দুদক।
২০১৯ সালের ২৫ মার্চ চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতে তিনি মামলাটি দায়ের করেন। এতে নগরীর পাঁচলাইশ থানার ওসি (ঘটনার সময় পতেঙ্গা থানায় ছিলেন) আবুল কাশেম ভূঁইয়া, পতেঙ্গা থানার এসআই প্রণয় প্রকাশ, আবদুল মোমিন, এএসআই তরুণ কান্তি শর্মা, কামরুজ্জামান ও মিহির কান্তিকে অভিযুক্ত করা হয়েছিল। একই মামলায় মো. ইলিয়াছ, মো. জসিম ও মো. নুরুল হুদা নামে আরও তিন জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছিল, যারা পুলিশের সোর্স হিসেবে পরিচিত।
আদালত দুদককে মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব দেন। তদন্ত শেষে অভিযোগের সাক্ষ্যপ্রমাণ না পাওয়ায় তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের চট্টগ্রাম জেলা সমন্বিত কার্যালয়-১-এর উপসহকারী পরিচালক নুরুল ইসলাম গত ২৫ ফেব্রুয়ারি আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। এরপর মামলার বাদী মো. নুরুল আবছারের বিরুদ্ধে দুদক আইন ২০০৪-এর ২৮ (গ) ধারায় মামলা দায়ের করেছেন নুরুল ইসলাম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।