Inqilab Logo

শুক্রবার ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ২৩ কার্তিক ১৪৩১, ০৫ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

ওসি প্রদীপ আরো একদিনের রিমান্ডে

কক্সবাজার ব্যুরো | প্রকাশের সময় : ৩১ আগস্ট, ২০২০, ৮:১২ পিএম | আপডেট : ৮:১৪ পিএম, ৩১ আগস্ট, ২০২০

মেজর (অব:) সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যা মামলায় টেকনাফের বরখাস্ত ওসি প্রদীপ কুমার দাশ চতুর্থ দফায় এক দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

প্রথম দফায় সাত দিন দ্বিতীয় দফায় চার দিনের তৃতীয় দফায় তিন দিন রিমান্ড শেষে আজ সোমবার (৩১ আগস্ট) দুপুর সোয়া ১ টার দিকে সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট টেকনাফ-৩ আদালতে আসামিদের হাজির করা হয়।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা র‌্যাব-১৫ এর সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) খায়রুল আলম অধিকতর তথ্যের স্বার্থে তিন দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। শুনানি শেষে বিচারক তামান্না ফারাহ ১ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

অপরদিকে, আসামিদের পুনঃরিমান্ডের বিরোধীতা এবং জামিন আবেদনে অংশ গ্রহণ করেন চট্টগ্রাম থেকে আসা ৭/৮ জনের একটি আইনজীবী দল। বিচারক তাদের আবেদন নাকচ করে দেন।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা র‌্যাব-১৫ এর সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) খায়রুল ইসলামেের আবেদনের প্রেক্ষিতে গত ২৪ আগস্ট ওসি প্রদীপসহ সাত পুলিশের দ্বিতীয় দফায় চার দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করছিলেন একই আদালত। তার আগে আসামীদের সাত দিনের রিমান্ড শেষ হয়।

গত ৩১ জুলাই রাতে টেকনাফের মারিশবুনিয়া পাহাড়ে ভিডিওচিত্র ধারণ করে মেরিন ড্রাইভ দিয়ে কক্সবাজারের হিমছড়ি এলাকার নীলিমা রিসোর্টে ফেরার পথে শামলাপুর এপিবিএন এর তল্লাশি চৌকিতে পুলিশের গুলিতে নিহত হন মেজর (অব.) সিনহা মো: রাশেদ খান।

গত ৫ আগস্ট কক্সবাজার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হত্যা মামলা করেন সিনহা মো. রাশেদ খানের বড় বোন শারমিন শাহরিয়া ফেরদৌস। এতে প্রদীপসহ পুলিশের নয়জনকে আসামি করা হয়।

এ ঘটনায় পুলিশ পৃথক তিনটি মামলা করেছে। পরে সাক্ষী অপহরণের অভিযোগে অজ্ঞাতনামা আসামীদের বিরুদ্ধে টেকনাফ থানায় আরো একট মামলা হয়েছে।

এ মামলায় এ পর্যন্ত পুলিশের ৭ জন, এপিবিএনের ৩ জন ও পুলিশের দায়ের করা মামলার সাক্ষী স্থানীয় ৩ জন বাসিন্দা গ্রেফতার হয়েছেন। মামলা তদন্ত করছে দায়িত্ব প্রাপ্ত সংস্থা র‌্যাব।



 

Show all comments
  • a aman ৩১ আগস্ট, ২০২০, ৮:৩২ পিএম says : 0
    How come so many minor officers in police working such a sensitive district of Bangladesh which now sheltering over 1 million ROHINGAS , near Burma , near Chittagong port also near the troubled hill trax . We now know they most were corrupt , still we need to know if these officers were passing any sensitive info to Burma and India .
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ