পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চট্টগ্রাম বন্দরের ধারক কর্ণফুলীর তীরে ফের উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত টানা দুই দিনের অভিযানে দুই শতাধিক স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে। দখলমুক্ত করা হয়েছে দশ একরের মতো জমি। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ ও জেলা প্রশাসন যৌথভাবে এ অভিযান পরিচালনা করে।
উচ্ছেদ অভিযানে নেতৃত্ব দেন বন্দর কর্তৃপক্ষের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গৌতম বাড়ৈ ও পতেঙ্গা সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) এহছান মুরাদ। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গৌতম বাড়ৈ জানান, প্রায় এক বছর আগে কর্ণফুলীর উত্তর পাড়ে সদরঘাট থেকে মাঝিরঘাট এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়েছিলো। এরমধ্যে সেখানে বিপুল স্থাপনা গড়ে তোলা হয়। এসব স্থাপনা উচ্ছেদে অভিযান পরিচালনা করা হয়।
দুই দিনের উচ্ছেদ অভিযানে দুইশ’ কাঁচা ও সেমিপাকা ঘর, দোকান ভেঙে ১০ একর ভূমি পুনরুদ্ধার করা হয়েছে। ৩০ জন শ্রমিক ও ৩০ জন আনসার সদস্য উচ্ছেদ অভিযানে অংশ নেয়। চট্টগ্রাম বন্দরের একজন কর্মকর্তা জানান, উচ্ছেদ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।