পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কক্সবাজার সদরের খুরুশকুল মাঝির ঘাট এলাকা থেকে ১৩ লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার করেছে র্যাব-১৫ সদস্যরা। এসময় ট্রলার, নগদ টাকা, মোবাইল সেটসহ দুই ইয়াবা কারবারীকে আটক করা হয়। আটক ইয়াবার মূল্য ৪০ কোটি টাকা বলে জানান র্যাব-১৫ এর ইনচার্জ আজিম আহমেদ।
গতকাল কক্সবাজারে র্যাব ১৫ এর কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে র্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশনস) কর্ণেল তোফায়েল মোস্তফা সরোয়ার জানান, সাগর উত্তাল থাকার সুযোগে একটি চক্র মাদক পাচারের চেষ্টা করছিল। র্যাব সদস্যরা গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গভীর সমুদ্রে ধাওয়া করে কক্সবাজার শহরের খুরুশকুল মাঝিরঘাট এলাকা থেকে ১৩ লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার করেছে। আটককৃতরা হলেন- কক্সবাজার সদরের ঝিংলজা ইউনিয়নের দক্ষিণ হাজিপাড়ার এলাকার আবদুল মজিদের ছেলে মো. বিল্লাল ও উখিয়ার বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্প ১৩ এর এইচ ১৪ ব্লকের বশির আহমদের ছেলে মো. আয়াছ।
তিনি জানান, মিয়ানমার থেকে প্রবেশ করে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাবাহী একটি ফিশিং বোট বৈরি আবহাওয়ার কারণে গভীর সাগর পথ ছেড়ে নদী পথে আসার খবর পায় র্যাব। টেকনাফেই ওই বোটটি চিহ্নিত করে ধাওয়া করে র্যাব ১৫ এর পরিচালক আজিম আহমেদের নেতৃত্বে একটি দল। এক পর্যায়ে বোটটি কক্সবাজার শহর সংলগ্ন খুরুশকুল মাঝিরঘাটে নোঙর করে। সেখানেই ফিশিং বোটটি আটক করে র্যাব সদস্যরা। বোটে থাকা দুইজনকে আটক করা হয়। তাদের স্বীকারোক্তি মতো ফিশিং বোটের গোপন জায়গায় লোকানো অবস্থা থেকে ১৩ লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।
র্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক বলেন, চালানটি আটক করার পর সাথে আটক করা দুইজনকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের তারা জানিয়েছে, এই বিশাল ইয়াবা চালানটি গভীর সাগর হয়ে পাচার করতে মিয়ানমার থেকে আনা হয়েছিলো।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।