বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি মামলায় খালেদা জিয়াসহ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে চার্জগঠন শুনানি ১৭ সেপ্টেম্বর। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার ২ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক এএইচএম রূহুল ইমরান এ তারিখ ধার্য করেন। খালেদা জিয়ার কৌঁসুলি জিয়াউদ্দিন জিয়া জানান, বড়পুকুরিয়া কয়লাখনিতে কয়লা উত্তোলন, ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণে ঠিকাদার নিয়োগে অনিয়ম এবং সরকারের ১৫৮ কোটি ৭১ লাখ টাকার ক্ষতিসাধনের অভিযোগে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ২০০৮ সালের ২৬ ফেব্রæয়ারি রাজধানীর শাহবাগ থানায় দায়ের করা হয় মামলাটি। ওই বছরের ৫ অক্টোবর ১৬ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয় দুদক। এজাহারভুক্ত আসামিরা হলেন, খালেদা জিয়া, তৎকালীন অর্থমন্ত্রী এম সাইফুর রহমান,তৎকালিন স্থানীয় সরকার উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী আবদুল মান্নান ভূঁইয়া, শিল্পমন্ত্রী মতিউর রহমান নিজামী,সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী আলী আহসান মো. মুজাহিদ,ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন,এম. কে. আনোয়ার,এম শামসুল ইসলাম,আলতাফ হোসেন চৌধুরী,ব্যারিস্টার আমিনুল হক, এ কে এম মোশাররফ হোসেন, জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব নজরুল ইসলাম, পেট্টোবাংলার তৎকালিন চেয়ারম্যান এস আর ওসমানী, পরিচালক মঈনুল আহসান, বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম এবং খনির কাজ পাওয়া কোম্পানির স্থানীয় এজেন্ট হোসাফ গ্রæপের চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেন। এদের মধ্যে এম.সাইফুর রহমান, মান্নান ভুইয়া,মতিউর রহমান নিজামী,আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ,এম. কে.আনোয়ার,এম.শামসুল ইসলাম,আলতাফ হোসেন চৌধুরী এবং ব্যারিস্টার আমিনুল হক এরই মধ্যে ইন্তেকাল করেছেন।