পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইসরায়েলের সাথে আরব আমিরাতের কথিত শান্তিচুক্তি ও কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ।
গতকাল শনিবার এক বিবৃতিতে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল্লামা শায়খ জিয়া উদ্দিন ও মহাসচিব আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমী বলেছেন, ইহুদীবাদ ও খ্রীষ্টবাদের ক্রীড়নক হয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের শাসক মহল মুসলিম উম্মাহ’র সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। ফিলিস্তিনি ভূখন্ড ও মুসলমানদের প্রথম ক্বেবলা আল-আকসা মসজিদ মুক্ত করার লক্ষ্যে গত সাত দশক ধরে যে প্রতিরোধ সংগ্রাম চলে এসেছে, আরব আমিরাত সেই আন্দোলন-সংগ্রামের পীঠে ছুরি মেরেছে।
তারা বলেন, এই চুক্তির ফলে সমস্যা জর্জরিত মুসলিম বিশ্বকে আরো মারাত্মক বিভক্তি ও সঙ্ঘাতের দিকে ঠেলে দিবে। ইসরাইলের অবস্থানকে আরো শক্তিশালী করবে, ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার আশা তিরোহিত হবে। এতে করে যারা ফিলিস্তিনিদের প্রতি সহানুভূতিশীল তারা অবশ্যই এর প্রতিক্রিয়া দেখাবে। উভয় দেশের কথিত চুক্তির ফলে মধ্যপ্রাচ্যের দ্বন্ধ-সঙ্ঘাত-যুদ্ধ-রক্তপাত আরো দীর্ঘস্থায়ী হবে এবং মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম অধ্যুষিত দেশগুলোকে আরো খন্ড-বিখন্ড করে দেয়ার ঝুঁকি তৈরি হবে।
জমিয়ত শীর্ষ নেতৃদ্বয় বলেন, নির্যাতিত ফিলিস্তিনি জাতিসহ বিশ্বের কোনো স্বাধীনচেতা জাতি অবৈধ দখলদার ও ইহুদীবাদী ইসরাইলের সঙ্গে তার অপরাধের ভাগীদারদের এই সম্পর্ক স্থাপন প্রক্রিয়াকে কখনো ক্ষমা করবে না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।