পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ভারত থেকে উজানের পানিতে সৃষ্ট বন্যার জন্য সরকারের নতজানু পররাষ্ট্রনীতি দায়ী বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডাঃ মোস্তাফিজুর রহমান ইরান। আজ মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে তিনি বলেছেন, ভারত সকল আর্ন্তজাতিক রীতিনীতিকে উপেক্ষা করে অভিন্ন ১৫৪ টি নদীতে বাধঁ ও র্টানেল নির্মাণ করে নদীর গতিধারাকে নিয়ন্ত্রণ করছে। সরকারের নতজানু পররাষ্ট্রনীতির কারণে নদীমাতৃক বাংলাদেশের জনগণ প্রতি বছর ভারতীয় পাহাড়ী ঢলের পানিতে সৃষ্ট বন্যায় আক্রান্ত হয়ে সর্বশান্ত হচ্ছে। এ ব্যাপারে ভারত বাংলাদেশ যৌথ নদী কমিশনের নিরবতা রহস্যজনক।
তিনি বলেন, ভারত বর্ষাকালে ফাক্কার গেট খুলে দিয়ে বাংলাদেশকে বন্যায় চুবিয়ে মারে আর শুকনা মৌশুমে ফারাক্কার পানির ন্যায্য হিস্যা থেকে বঞ্চিত করে বাংলাদেশেকে শুকিয়ে সাহারা মরুভুমিতে পরিণত করে। কিন্ত ভারতের সেবাদাস সরকার এসব জাতীয় স্বার্থ নিয়ে কথা বলছে না। বর্ষাকালে ভারতের অভিন্ন নদীগুলোর সকল বাঁধ ব্যারেজের গেট খুলে দেয়ায় উজান থেকে নেমে আসা বন্যার পানি বাংলাদেশে ব্রহ্মপুত্র, যমুনা, মেঘনা, মহানন্দা, পদ্মা, তিস্তা ও ধরলা নদীর অবাহিকায় প্রায় ৩৪টি জেলা ইতিমধ্যে প্লাবিত হয়ে কোটি কোটি মানুষ বাস্তভিটা, কৃষিক্ষেত, গবাদিপশু হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়েছে। অসহায় বানভাসি মানুষের বুকফাটা কান্না সরকারের দৃষ্টি আর্কষণে ব্যর্থ হয়েছে। বানভাসি মানুষ চরম মানবেতর জীবন যাপন করছে। তিনি অবিলম্বে বন্যার্ত জেলাগুলোকে দুর্গত এলাকা ঘোষণা করে ব্যাপক ত্রাণ তৎপরতা পরিচালনার আহবান জানান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।