পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঈদুল আজহা ও চলমান বন্যা পরিস্থিতিতে দেশে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের হার আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। গতকাল বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের আওতাধীন দফতর ও সংস্থার মধ্যে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তিপত্র (এপিএ) স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে তিনি এ আশঙ্কার কথা জানান।
জাহিদ মালেক বলেন, আসন্ন ঈদকে কেন্দ্র করে কোরবানির পশুরহাট ও ঈদযাত্রায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা ব্যাহত হতে পারে। অনেকেই পশুরহাটে মাস্ক ছাড়া ঘোরাফেরা করছেন। ঈদে অনেকেই বাড়িতে যাবেন। ঈদযাত্রায় স্বাস্থ্যবিধি মানা না হলে করোনা সংক্রমণ আরও বাড়তে পারে। ঈদে আমরা বাড়িতে প্রিয়জনের কাছে যাবো। কিন্তু স্বাস্থ্যবিধি না মেনে গেলে প্রিয়জনকে তো সংক্রমণ করে ফেলবো। এটা সবার মনে রাখা উচিত।
জাহিদ মালেক বলেন, আমি খবর নিয়ে দেখেছি বন্যার কারণে দেশের অনেক এলাকায় একসঙ্গে এক জায়গায় অনেক মানুষকে আশ্রয় নিতে হচ্ছে। এতে করেও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাটা ব্যাহত হতে পারে।
করোনা সংক্রমণের বিস্তার রোধে বেশ কিছু স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে বলা হয়েছে জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা ও সতর্ক হওয়ার পরামর্শ দেন।
তিনি বলেন, ঈদযাত্রা ও পশুরহাট নিয়ে মন্ত্রণালয়ের পরামর্শগুলো অনেক ক্ষেত্রেই মানা হচ্ছে। এক প্রশ্নে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, করোনা কিটের কোনো সঙ্কট নেই। যার প্রয়োজন অনুযায়ী পরীক্ষা করতে পারবেন। তবে লক্ষণ প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে বাসা থেকে অনেকেই টেলিমেডিসিন সেবা নিয়ে সুস্থ হচ্ছেন বলে পরীক্ষার হার কমে গেছে বলে দাবি করেন জাহিদ মালেক। তিনি বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি অনুযায়ী প্রতিটি দফতর-সংস্থার লক্ষ্য অর্জন করতে তাগাদা দেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।