পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেশে গত মার্চের শেষের দিকে করোনার প্রকোপ শুরুর পর থেকে ক্রমেই বাড়ছে চিকিৎসক-নার্স ও অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীদের আক্রান্তের সংখ্যা। মহামারি করোনায় আক্রান্তদের চিকিৎসা দিতে গিয়েই বেশিরভাগ করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন। অনেকে মারাও গেছেন।
বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশের (বিএমএ) তথ্যমতে, এখন পর্যন্ত সারাদেশে সাত হাজারের বেশি চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। শুধুমাত্র ঢাকাতেই ৮০২ জন চিকিৎসক করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন। বিএমএর তথ্যমতে, গত মঙ্গলবার পর্যন্ত সারাদেশে দুই হাজার ৪৪৭ জন চিকিৎসক, এক হাজার ৭৯২ জন নার্স এবং দুই হাজার ৮০৫ জন অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীসহ মোট আক্রান্ত হয়েছেন সাত হাজার ৪৪ জন।
করোনাভাইরাস আক্রান্ত হয়ে ও রোগের উপসর্গ নিয়ে এ পর্যন্ত ৬৯ জন চিকিৎসকের মৃত্যু হয়েছে। আর করোনা এবং উপসর্গ নিয়ে সারাদেশে ৮জন নার্স করোনাকালে মারা গেছেন।
আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকায় সর্বোচ্চ সংখ্যক আক্রান্ত হয়েছেন। রাজধানীতে এ পর্যন্ত ৮০২ জন চিকিৎসক, ৭৭২ জন নার্স এবং ৪৩৯ জন অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মী করোনাভাইরাসে (কোভিড-১৯) আক্রান্ত হন।
বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএ) সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন এবং মহাসচিব ডা. ইহতেশামুল হক হক চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। তবে বিএমএ’র দেয়া তথ্যের চেয়ে নার্সদের আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা আরও বেশি বলে জানিয়েছে সোসাইটি ফর নার্সেস সেফটি এন্ড রাইটস।
সংগঠনটির দেয়া তথ্যমতে, গত ২২ জুলাই পর্যন্তই সারাদেশে দুই হাজার ৪৫ জন নার্স করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। যার মধ্যে সরকারি হাসপাতালে এক হাজার ৭৬৩ জন আর বেসরকারি হাসপাতালের ২৮২ জন নার্স আক্রান্ত হয়েছেন। এদের মধ্যে দশজন আছেন গর্ভবতী। এই সময়ের মধ্যে সুস্থ হয়ে উঠেছেন এক হাজার।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।