পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সিলেটে বিদেশগামীদের করোনার ভুয়া সার্টিফিকেট প্রদানকারী চিকিৎসক ডা. এ এইচ এম শাহ আলমকে গ্রেফতার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৯)। সিলেটের মেডিনোভা মেডিকেল সার্ভিসেস সেন্টারে কর্মরত ওই ডাক্তারের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগের সত্যতা মেলায় ৪ মাসের কারাদন্ড দিয়েছেন র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। এছাড়া এক লাখ টাকা জরিমানা এবং অনাদায়ে আরও এক মাসের কারাদন্ড দেয়া হয়েছে তাকে।
ডা. শাহ আলমের রেজিস্ট্রেশন নম্বর থেকে জানা যায়, তিনি বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিলের সনদপ্রাপ্ত একজন মেডিকেল চিকিৎসক। অথচ করোনা সার্টিফিকেটের প্যাডে নিজেকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজের ডাক্তারের পরিচয় দিয়েছেন তিনি।
জানা গেছে, নিজেকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজের ডাক্তারের পরিচয় দিয়ে বিদেশগামীদের কাছ থেকে বড় অংকের টাকা আদায় করে নন-কোভিড প্রত্যয়নপত্র দিয়ে ৪ হাজার টাকা হাতিয়ে নেন। তবে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজের উপ-পরিচালক হিমাংশু লাল রায় জানিয়েছেন, এ নামে কোনো চিকিৎসক তাদের ওখানে নেই। প্যাডে নিজেকে ওসমানী মেডিকেলের চিকিৎসক লিখে থাকলে তিনি রোগীদের সঙ্গে প্রতারণা করেছেন।
ডা. শাহ আলম থেকে করোনা ভুয়া সার্টিফিকেট নেয়া ভুক্তোভোগী প্রবাসী দম্পতির ভাতিজা আনোয়ার হোসেন জানান, ১০ জুলাই সন্ধ্যায় তিনি মেডিনোভা মেডিকেল সার্ভিসেসে গেলে তার চাচা-চাচীর কাউকেই পর্যবেক্ষণ না করেই নন-কোভিড সার্টিফিকেট দেন ডা. শাহ আলম। এই সার্টিফিকেটে কাজ না হওয়ায় ঢাকার একটি বেসরকারি পরীক্ষাকেন্দ্র থেকে নমুনা দিয়ে পরীক্ষা শেষে সনদ নিয়ে ১২ জুলাই এমিরেটস এয়ারলাইন্সে করে যুক্তরাষ্ট্রে যান এই দম্পতি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।