পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কারোনার কারণে রাজধানীসহ সারাদেশের মানুষ গুলো কঠিন সময় পার করছে। এর মধ্যে এবার আর এক বোঝা বিদ্যুতের গ্রাহকরাদের। ৩০ জুলাই সরকারি বন্ধ। তারপর কোরবানীর ঈদ। তার মধ্যে জুন মাসের বিলও লেট ফি বা বিলম্ব মাশুল ছাড়া আগামী ৩১ জুলাই পর্যন্ত পরিশোধ করতে পারবেনভ। মাশুল ছাড়া বিদ্যুৎ বিলে দিতে পারবে এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করেছে বিইআরসি। গত বৃহস্পতিবার কমিশনের চেয়ারম্যানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে জানা গেছে।
বিদ্যুৎ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব জানান, আমরাও অনেক অভিযোগ পাচ্ছি। বিতরণ কোম্পানি গুলোকে দ্রুত অতিরিক্ত বিল যাদের এসেছে তাদের বিল ঠিক করে দিতে বলা হয়েছে। এ কারণে অনেক গ্রাহক এখনও সব বিল দিতে পারেননি। তাদের কথা বিবেচনা করে এই সময় বাড়ানো। ৩১ জুলাই পর্যন্ত ছাড় পাবেন। যদিও ৩১ জুলাই শুক্রবার। সে হিসেবে ৩০ জুলাই পর্যন্ত ব্যাংকে বিল বিলম্ব মাশুল ছাড়া জমা দিতে পারবেন। এরপর কেউ চাইলে পরদিন অনলাইনে বিকাশ বা অন্য অন্য মাধ্যমেও বিল পরিশোধের সুযোগ পাবেন।
গত ২২ মার্চ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব আইরিন পারভিন স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে জানানো হয়, ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত বিলম্ব মাশুল প্রয়োজন হবে না। গ্রাহক মে মাসে বিলম্ব মাশুল ছাড়াই বিল পরিশোধ করতে পারবেন। তবে বিতরণ কোম্পানির ভুতুড়ে বিলের অভিযোগ ওঠায় মৌখিকভাবে বিলম্ব মাশুল ছাড়াই জুনের মধ্যে বিল পরিশোধ করার আদেশ দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) চেয়ারম্যান সাবেক সচিব আব্দুল জলিল ইনকিলাবকে বলেন, গ্রাহকদের সুবিধার কথা বিবেচনা করে বিলম্ব মাশুল মওকুফ করা হলো। আমরা আদেশ জারি করেছি।
তিনি বলেন, আমরা মার্চ ও এপ্রিল মাসের বিলম্ব মাশুল মওকুফ করেছিলাম। এরপর মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে গ্রাহকদের ভোগান্তি কমাতে তা বাড়িয়ে ৩০ জুন করা হয়। অর্থাৎ মে মাসের বিল জরিমানা ছাড়া দেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। এবার জুন মাসের বিলের ক্ষেত্রেও এই ছাড় দেওয়া হবে। সে হিসেবে গ্রাহক ৩১ জুলাই পর্যন্ত জরিমানা ছাড়া বিল দিতে পারবেন। এর আগে গত ৮ জুলাই এই বিলম্ব মাশুল মওকুফের জন্য কমিশনের কাছে চিঠি দেয় বিদ্যুৎ বিভাগ। চিঠিতে বলা হয়, অতিরিক্ত বিলের ভোগান্তির কারণে অনেকেই জুনের মধ্যে তাদের সব বিল পরিশোধ করতে পারেননি। ফলে গ্রাহকদের জন্য ৩১ জুলাই পর্যন্ত বিলম্ব মাশুল মওকুফের জন্য বিইআরসিকে জানিয়েছে বিদ্যুৎ বিভাগ। কমিশন জানায়, লাইসেন্সকারী বিতরণ কোম্পানিগুলো আবেদন করলেই তারা মওকুফ করার আদেশ দেবেন। এরপর বিতরণ কোম্পানিগুলোও আবেদন করে একে একে। তাদের আবেদনের ওপর ভিত্তি করে আদেশ দেওয়া হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।