পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নয়দিন আগেই পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে পরপারে পাড়ি জমিয়েছেন কিংবদন্তি সঙ্গীতশিল্পী এন্ড্রু কিশোর। গুণী এই শিল্পীর শেষকৃত্য অনুষ্ঠান শুরু হয়েছে। ফুলে ফুলে সাজানো হয়েছে বাংলা চলচ্চিত্রের প্লেব্যাক সম্রাটকে।
আজ বুধবার (১৫ জুলাই) সকাল ৯ টার দিকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের হিমঘর থেকে এন্ড্রু কিশোরের মরদেহ নগরীর সিটি চার্চে নেওয়া হয়েছে। সেখানে পরিবারের ঘনিষ্ঠজনদের নিয়ে প্রায় ঘন্টাখানেক ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান শেষে প্রার্থনা করেন ফাদার।
বর্তমানে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য সঙ্গীতশিল্পীর মরদেহ রাখা হয়েছে চার্চের সামনে তাঁর স্ত্রী-সন্তানদের হাতে নির্মিত একটি মঞ্চে। সেখানেই তাঁকে শেষবারের মতো দেখতে ও শ্রদ্ধা জানাতে হাজির হয়েছেন অসংখ্য শুভাকাঙ্ক্ষী, ভক্ত-অনুরাগীরা।
সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের পর রাজশাহীর কালেক্টরেট মাঠের পাশে বাংলাদেশ খ্রীস্টিয়ান সেমিট্রিতে (কবরস্থান) শিল্পীর দেখানো স্থানেই বাবা ক্ষীতিশ চন্দ্র বাড়ৈ ও মীনা বাড়ৈ এর পাশেই চিরনিদ্রায় শায়িত হবেন মুকুটহীন সম্রাট।
এর আগে চার্চে দুই ঘন্টা ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান শেষে রাজশাহী বিশ্বিবদ্যালয়ের শহীদ মিনার এবং রাজশাহী কলেজ প্রাঙ্গনে নেওয়ার কথা ছিল এন্ড্রু কিশোরের মরদেহ। কিন্তু কতৃপক্ষের অব্যবস্থাপনার কারণে সেই সিদ্ধান্তটি স্থগিত করেছে শিল্পীর পরিবার।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।