পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
শাহাবুদ্দিন মেডিকেল কলেজসহ পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের আরটি-পিসিআর পরীক্ষা করার অনুমোদন সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। প্রতিষ্ঠান পাঁচটি হলো, শাহাবুদ্দিন মেডিকেল কলেজ, কেয়ার মেডিকেল কলেজ, থাইরোকেয়ার বাংলাদেশ লিমিটেড, স্টেমজ হেলথকেয়ার ও এপিক হেলথকেয়ার। গতকাল রোববার স্বাস্থ্য অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানার সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আরটি-পিসিআর ল্যাবের অনুমোদন দেওয়া হলেও আজ পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করতে ব্যর্থ হয়েছে। সে কারণে কোভিড-১৯ আরটি-পিসিআর পরীক্ষা করার অনুমোদন সাময়িকভাবে স্থগিত করা হলো। এতে বলা হয়েছে, প্রতিষ্ঠানগুলো ফের আরটি-পিসিআর পদ্ধতিতে করোনা পরীক্ষা করতে চাইলে তাদের ল্যাবরেটরি সম্পূর্ণভাবে এই পরীক্ষা চালিয়ে নেওয়ার জন্য প্রস্তুত জানিয়ে ফের অধিদফতরে আবেদন করতে হবে। কোভিড-১৯ আরটি পিসিআর মেশিন ও আমদানি করা কিটের অনাপত্তিপত্র ঔষধ প্রশাসন অধিদফতর থেকে নিতে হবে। পরবর্তী সময়ে সরেজমিনে পরিদর্শনের প্রতিবেদন অনুযায়ী আবেদন সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
জানা গেছে, গত ৫ জুন শাহাবুদ্দিন মেডিকেল কলেজ নমুনা পরীক্ষা করানোর জন্য পিসিআর ল্যাবের অনুমোদন দেওয়া হয়। তবে তারা পিসিআর পরীক্ষা না করিয়ে অ্যান্টিবডি টেস্ট চালিয়ে আসছিল। আর এর জন্য সাড়ে পাঁচ হাজার টাকা নিচ্ছিল। ল্যাবের কাজ শুরু না হওয়ার তাদের চিঠি পাঠানো হয় স্বাস্থ্য অধিদফতরের পক্ষ থেকে। এ বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা বলেন, র্যাপিড টেস্ট কিটের অনুমোদন দেয়নি সরকার। এভাবে যদি কেউ নমুনা পরীক্ষা করে, তবে তা অনৈতিক। আর হাসপাতালে নমুনা পরীক্ষার খরচ সর্বোচ্চ সাড়ে তিন হাজার টাকা নির্ধারণ করা আছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।