পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কুষ্টিয়ার দৌলতপুর সীমান্তে ভারত ভূ-খন্ড থেকে মহিষসহ বিএসএফের হাতে আটক ৫ বাংলাদেশি রাখালকে ভারতের জেলে প্রেরণ করা হয়েছে। গত শুক্রবার সকালে তাদের ভারতের মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুর জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়। গত বৃহস্পতিবার ভোররাত সাড়ে ৪টার দিকে ভারতের বাউশমারী সীমান্ত থেকে তাদের আটক করে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ।
স্থানীয় সূত্র জানায়, ৮ জনের একদল বাংলাদেশি রাখাল বৃহস্পতিবার ভোররাতে ভারত থেকে মহিষ চোরাই পথে বাংলাদেশে পাচার করছিল। এসময় ভারতের মুর্শিদাবাদ জেলার জলঙ্গী থানার ১৪১ বিএসএফ ব্যাটালিয়ন অধিনস্থ বাউশমারী ক্যাম্পের টহলরত বিএসএফ মহিষ পাচারকারীদের ধাওয়া দিয়ে ২টি মহিষসহ বাংলাদেশি ৫ রাখালকে আটক করে। তবে বিএসএফের ধাওয়া খেয়ে বাংলাদেশের দৌলতপুর উপজেলার রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের চশ্লিশপাড়া সীমান্ত এলাকার সিরাজ, আশিক ও বিপ্লব বাংলাদেশ সীমানায় পালিয়ে আসে। বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশি মহিষ পাচারকারী রাখালদের মধ্যে রয়েছে দৌলতপুর উপজেলার রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের ঠোটারপাড়া গ্রামের নাদের আলীর ছেলে মিঠুন আলী (২৫), বগমারী গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে লিটন আলী (৩০), আলিম উদ্দিনের ছেলে আলমগীর হোসেন (২৮) এবং চরপাড়া গ্রামের উকিল মন্ডলের ছেলে বাগু মন্ডল (৫০) ও জীবন সরকারের ছেলে আনন্দ সরকার (২৫)। বিএসএফের হাতে বাংলাদেশি আটকের খবর পেয়ে ৪৭ বিজিবি ব্যাটালিয়ন অধিনস্থ রামকৃষ্ণপুর বিওপি কমান্ডার বাংলাদেশিদের ফেরত চেয়ে বাউশমারী ক্যাম্পের বিএসএফ’র কাছে পত্র-প্রেরণ করলে গতকাল সকাল ১০টায় পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
মাত্র ১০ মিনিটের পতাকা বৈঠকে বিএসএফ’র হাতে আটক বাংলাদেশি রাখালদের ভারতের জেলহাজতে প্রেরণের কথা জানানো হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।