বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
মিশরের প্রেসিডেন্ট জেনারেল আব্দেল ফাত্তাহ আস-সিসি লিবিয়ায় সামরিক হস্তক্ষেপের যে হুমকি দিয়েছেন তার কঠোর নিন্দা জানিয়েছে ত্রিপোলি-ভিত্তিক লিবিয়ার জাতীয় ঐক্যমত্যের সরকার। ওই সরকারের সেনাবাহিনী বলেছে, ত্রিপোলি সরকার যেকোনো মূল্যে দেশের স্থিতিশীলতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করবে।
লিবিয়ার ঐক্যমত্যের সরকারের শীর্ষস্থানীয় সেনা কমান্ডার আব্দুল-হাদি দাররাহ কাতারের আল-জাযিরা টেলিভিশন চ্যানেলকে দেয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন, তার বাহিনী দেশের প্রতি ইঞ্চি ভূমি পুনরুদ্ধার না করা পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাবে। একইসঙ্গে তিনি লিবিয়ায় তুর্কি সেনা উপস্থিতি অস্বীকার করে বলেন, ত্রিপোলির প্রতি আঙ্কারা যে সহযোগিতা করছে তা কারিগরি ও রসদ সংক্রান্ত বিষয়ে সীমাবদ্ধ।
মিশরের প্রেসিডেন্ট জেনারেল আব্দেল ফাত্তাহ আস-সিসি এর আগে হুমকি দিয়ে বলেছেন, লিবিয়ার সির্তে শহর ও আল-জুফরা বিমান ঘাঁটি হচ্ছে মিশরের রেডলাইন। তিনি বলেন, লিবিয়ায় সংঘর্ষরত দুই পক্ষ যদি এই দুই এলাকা অতিক্রম করে পূর্ব ও দক্ষিণদিকে অগ্রসর হতে চায় তাহলে দেশটিতে সেনা পাঠাবে মিশর। সিসি’র এই বক্তব্যকে লিবিয়ার জাতীয় ঐক্যমত্যের সরকারের পাশাপাশি তুরস্কের বিরুদ্ধে মিশরের সর্বোচ্চ হুমকি বলে মনে করা হচ্ছে।
২০১৪ সাল থেকে লিবিয়ার প্রতিদ্বন্দ্বী দু'টি গ্রুপ অপরকে উৎখাত করার জন্য সশস্ত্র সংগ্রাম চালাচ্ছে। এক পক্ষে রয়েছে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত লিবিয়ার জাতীয় সরকার আর অন্য পক্ষে রয়েছে পূর্বাঞ্চলীয় তবরুক শহরভিত্তিক জেনারেল খলিফা হাফতারের বাহিনী। সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিশর, রাশিয়া, জর্দান জরদান থেকে সহযোগিতা পাচ্ছেন খলিফা হাফতার। অন্যদিকে, ত্রিপোলিভিত্তিক সরকারের পেছনে রয়েছে তুরস্ক।
সূত্র: পার্সটুডে
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।