পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর শ্যামবাজার এলাকা সংলগ্ন বুড়িগঙ্গা নদীতে ‘মর্নিং বার্ড’ লঞ্চডুবির ঘটনার মামলার প্রধান আসামি ময়ূর-২ লঞ্চের মালিক মোসাদ্দেক হানিফ সোয়াদকে গ্রেফতার করেছে নৌ পুলিশ। গতকাল ভোর ৫টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডির সোবহানবাগ এলাকার একটি বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারের পর আদালতের মাধ্যমে তিন দিনের রিমান্ডে নেয়া হয়েছে তাকে।
নৌ পুলিশের ঢাকা জেলার এসপি খন্দকার ফরিদুল ইসলাম জানান, বুড়িগঙ্গায় নৌ দুর্ঘটনার পর থেকে ময়ূর-২ লঞ্চের মালিক পলাতক ছিলেন। গোপন তথ্যের ভিত্তিতে রজধানীর সোবহানবাগ এলাকার একটি বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। পরে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ঢাকার চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তাকে হাজির করা হয়। এসময় তার সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মনিকা খান তার তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এদিকে ওই লঞ্চের সুপারভাইজার আব্দুস সালামকে আদালতে হাজির করা হলে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ চেয়ে আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। অপরদিকে তার আইনজীবী জামিন চেয়ে আবেদন করেন। আদালত জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারের পাঠানোর আদেশ দেন।
এর আগে গত ২৯ জুন বুড়িগঙ্গা নদীতে লঞ্চডুবির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় নদী থেকে ৩৪ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়। লঞ্চডুবির ঘটনায় অবহেলাজনিত হত্যার অভিযোগ এনে সাত জনের বিরুদ্ধে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করে নৌ পুলিশ। মামলার আসামিরা হলেন- এমভি ময়ূর-২ এর মালিক মোসাদ্দেক হানিফ সোয়াদ, লঞ্চের মাস্টার আবুল বাশার মোল্লা ও জাকির হোসেন, চালক শিপন হাওলাদার ও শাকিল হোসেন এবং সুকানি নাসির মৃধা ও মো. হৃদয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।