পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনায় সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ অনলাইনে টিকিট বিক্রির ব্যবস্থা চালু করেছিল। তবে জনসাধারণের সুবিধার্থে এ ব্যবস্থা চালু হলেও এক শ্রেণির লোক যাত্রীদের জিম্মি করে ফায়দা লুটছে। জেলা-উপজেলা শহরগুলোতে কম্পিউটার-ফটোকপির দোকানে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে অনলাইনের টিকিট। এতে যাত্রী যেমন হয়রানির শিকার হচ্ছে তেমনি দিন দিন কমছে ট্রেনের যাত্রীর সংখ্যা।
যাত্রীদের কয়েকজন তাদের ভোগান্তির কথা বলতে গিয়ে জানান, কম্পিউটার-ফটোকপির দোকানে একটি টিকিটে নির্ধারিত অঙ্কের চেয়ে বাড়তি ১০০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত রাখা হচ্ছে। তবে সবচেয়ে ভয়ের বিষয় অনলাইনে যাত্রীদের নিজ ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার দিয়ে টিকিট বের কারার কথা থাকলেও এসব অসাধু ব্যবসায়ী যেকোন ভোটার আইডি কার্ড দিয়ে আগাম টিকিট বের করে বিক্রি করছে। এতে যেমন যাত্রীর পকেট কাটা হচ্ছে তেমনি নিরাপত্তায় থেকে যাচ্ছে শঙ্কা।
সান্তাহারের প্রবাসী পাড়ার বাসিন্দা মামুনুর রশিদ জানান, সান্তাহার থেকে নাটোরের দুটি টিকিট নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে ৩০০ টাকা বেশি দিয়ে কিনতে হয়েছে। এছাড়াও নওগাঁ সদরের জহির উদ্দীন, মহাদেবপুরের সিরাজ সরদার এবং মহাদেবপুরের গাহলি গ্রামের গিরেণ চন্দ্র বলেন, তাদের কাছ থেকে নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে ২০০ টাকা করে বেশি নিয়েছে কম্পিউটার-ফটোকপি দোকানিরা।
ভুক্তভোগীরা বলছেন, এভাবে টিকিট কিনতে বাড়তি টাকা এবং নিরাপত্তা ঝুঁকি থাকছে। যাত্রীরা সামাজিক দূরত্ব মেনেই রেলের টিকিট স্টেশনের কাউন্টারে দিতে কর্তৃপক্ষের নিকট জোর দাবি জানিয়েছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।