পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মোট ১ হাজার ৮৪৭ জন মৃত্যুবরণ করেছেন। এরমধ্যে শুধু জুন মাসে (১ থেকে ৩০শে জুন) এক হাজার ১৯৭ জন করোনা রোগী মারা গেছেন। অর্থাৎ এ মাসেই করোনায় ৬৩ শতাংশ রোগী মারা গেছেন। গত ৩১শে মে পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ছিল ৬৫০ জন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বুলেটিন থেকে প্রাপ্ত পরিসংখ্যান অনুসারে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
এদিকে গতকাল মঙ্গলবার একদিনে ৬৪ জনের মৃত্যুর সর্বোচ্চ রেকর্ড হয়েছে। এর আগে এক দিনে সর্বোচ্চ ৫৩ জনের মৃত্যুর রেকর্ড ছিল।
পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ১ থেকে ৭ই জুন ১৯৬, ৮ থেকে ১৪ই জুন ২৮৩, ১৫ থেকে ২১শে জুন ২৯৩ এবং সর্বশেষ ২২ থেকে ৩০শে জুন পর্যন্ত ৩৮৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত কয়েকদিন মৃত্যুর সংখ্যা ৩৪ থেকে ৪৫ জনের মধ্যে থাকলেও হঠাৎ করে মঙ্গলবার ৬৪ জনের মৃত্যুতে সাধারন মানুষের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি হয়েছে।
পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ১-৭ জুন ১৯৬, ৮-১৪ জুন ২৮৩, ১৫-২১ জুন ২৯৩ এবং সর্বশেষ ২২-৩০ জুন পর্যন্ত ৩৮৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। হঠাৎ করে একদিনে ৬৪ জনের মৃত্যুর খবরে সাধারণ মানুষের মধ্যে নতুন করে আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। গত কয়েক দিন মৃত্যুর সংখ্যা ৩৪ থেকে ৪৫ জনের মধ্যে থাকলেও হঠাৎ করে মঙ্গলবার ৬৪ জনের মৃত্যু হয়। এদিকে ২৯ জুন এ যাবৎকালের সর্বোচ্চ ৪ হাজার ৩৪ জনের আক্রান্তের রেকর্ড তৈরি হয়।
একদিনে কেন এতো মৃত্যু জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের আইইডিসিআ‘র সাবেক প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মোশতাক হোসেন বলেন, কয়েক দিন ধরে মৃত্যুর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছিল। তবে মঙ্গলবার হঠাৎ করে কেন এত বেশিসংখ্যক রোগীর মৃত্যু হলো তা এ মুহূর্তে বলা যাবে না। আগামী দু-তিন দিন পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে তবেই বোঝা যাবে কেন মৃত্যুর সংখ্যা বাড়লো।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ বলেন, হাসপাতালে মুমূর্ষু করোনা রোগীদের জন্য ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট এবং হাই ফ্লু অক্সিজেনের ব্যবস্থা করা সম্ভব না হলে মৃত্যুর সংখ্যা আরও বাড়বে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।