বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের অধীনে অনুষ্ঠিত এস এস সি পরীক্ষা ২০২০ সালের উত্তরপত্র পুনঃনিরীক্ষায় ১২৩ পরীক্ষার্থীর ফলাফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫১ পরীক্ষার্থী। আর অকৃতকার্য থেকে কৃতকার্য হয়েছে ৪৬ জন পরাক্ষার্থী। একেবারেই অকৃতকার্য থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ পরীক্ষার্থী।
মঙ্গলবার দুপুরে বোর্ড প্রকাশিত ফলাফল বিশ্লেষণ করে প্রাপ্ত তথ্য নিশ্চিত করেছেন বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর মাধব চন্দ্র রুদ্র। একেবারেই ফেল করা পরীক্ষার্থীরা জিপিএ-৫ পাওয়ায় পরীক্ষকদের দক্ষতা আর দায়িত্বশীলতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। পূর্বে যারা পরীক্ষক ছিলেন তারা কীভাবে এই উত্তরপত্র গুলো মূল্যায়ন করেছেন। যদি সঠিক ভাবে মূল্যায়ন করে থাকতেন তা হলে তারা কীভাবে ফেল করে পরে পাশ করলো?
বোর্ডসূত্রে জানাগেছে, ২০২০ সালে এস এস সি পরীক্ষায় অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের ফলাফল গত ৩১ মে প্রকাশিত হয়। প্রকাশিত ফলাফলে আপত্তি ও প্রত্যাশা পূরণ না হওয়ায় ফল চ্যালেঞ্জ করেছিলো ৩৪ হাজার ২শ’ ৮৪ জন পরীক্ষার্থী। এতে ১২৩ জনের ফলাফল পরিবর্তন এসেছে। তাদের মধ্যে অকৃতকার্য করা ৪৬ পরীক্ষার্থী পুননিরীক্ষায় বিভিন্ন গ্রেড পয়েন্ট পেয়ে কৃতকার্য হয়েছে। এর বাইরে অকৃতকার্য থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন। এ গ্রেড থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৩ জন, এ মাইনাস থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ জন। বি গ্রেড থেকে জিপিএ ৫ পেয়েছে ২ জন। এছাড়া বাকিদের বিভিন্ন গ্রেডে ফলাফল পরিবর্তন হয়েছে।
এ বিষয়ে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মাধব চন্দ্র রুন্দ্র বলেন, পরীক্ষার উত্তরপত্রে নম্বর যোগফল গণনার কারণে পুনঃনিরীক্ষার রেজাল্টে পরিবর্তন আসে। ৩৪ হাজার ২শ’ ৮৪ জন পরীক্ষার্থী উত্তরপত্র নতুন করে পরীক্ষক নির্ধারণ করে মূল্যায়ন করা হয়। এতে ১২৩ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।