পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দৈনিক ইনকিলাবের সম্পাদক এ এম এম বাহাউদ্দীন ও পত্রিকাটির রিপোর্টারের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের সংবাদপত্রের কন্ঠরোধের অপচেষ্টা বলে মন্তব্য করেছে বিএফইউজে ও ডিইউজে। গতকাল এক বিবৃতিতে বিএফইউজের সভাপতি রুহুল আমিন গাজী ও মহাসচিব এম আবদুল্লাহ এবং ডিইউজের সভাপতি কাদের গনি চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক মো. শহিদুল ইসলাম এ মন্তব্য করেন। সেই সাথে ইনকিলাব সম্পাদকের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে নেতৃবৃন্দ অবিলম্বে মামলাটি প্রত্যাহারের জোর দাবি জানিয়েছেন। বিএফইউজে ও ডিইউজের নেতৃবৃন্দ বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ইনকিলাব সম্পাদক ও রিপোর্টারের বিরুদ্ধে মামলা সাংবাদিক সমাজের কাছে কখনোই গ্রহণযোগ্য নয়। এ মামলা বাক-স্বাধীনতা তথা সংবাদপত্রের স্বাধীনতার ওপর হস্তক্ষেপের শামিল।
নেতৃবৃন্দ বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন-২০১৮ পাস হওয়ার আগ থেকেই এ আইনটি নিয়ে, এর বিভিন্ন ধারা নিয়ে সাংবাদিক সমাজের পক্ষ থেকে আমরা প্রতিবাদ জানিয়ে আসছি। আমরা মনে করি এ আইনটি স্বাধীন সাংবাদিকতা ও মুক্ত গণমাধ্যমের পরিপন্থী। আমাদের এ কথা এখন যথার্থ বলে প্রমাণিত হচ্ছে। সরকার যেন তেন কারণে সাংবাদিকদের নামে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করে হয়রানি করছে। এ আইনের মাধ্যমে স্বাধীন গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধ করতে চাইছে সরকার। গণমাধ্যম ও নাগরিকদের বিরুদ্ধে কথায় কথায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপব্যবহারের নিন্দা জানিয়ে অবিলম্বে এই কালা কানুন বাতিলের দাবি জানান বিএফইউজে ও ডিইউজের নেতারা। তারা মুক্তচিন্তা, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও মিডিয়ার ওপর অব্যাহত রাষ্ট্রীয় নিপীড়নের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে এবং গণতন্ত্রের লড়াইকে অগ্রসর করতে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।