পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দৈনিক ইনকিলাবে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনকে কেন্দ্র করে জনৈক আইনজীবী গুলশান থানায় সম্পাদক আলহাজ এ এম এম বাহাউদ্দীন ও সংশ্লিষ্ট রিপোর্টারের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করায় সারাদেশে নিন্দা ও প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে। ক্ষমতার অপব্যবহার করে দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদক ও প্রতিবেদকের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের সংবাদপত্রের কণ্ঠ রোধের অপচেষ্টা ছাড়া আর কিছুই নয় বলে মন্তব্য করেছেন নেতৃবৃন্দ। পৃথক পৃথক বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত দৈনিক ইনকিলাব সততা ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করে কোটি কোটি মানুষের আস্থা ও সুনাম-সুখ্যাতি অর্জন করেছে। শনিবার ইনকিলাবের বিরুদ্ধে ফ্যাসিবাদী চক্রান্তের অংশ হিসেবেই গুলশান থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। কিছু অতি উৎসাহী লোক সরকারকে বিব্রত করার উদ্দেশ্যে ইনকিলাবের মত বহুল প্রচারিত একটি দৈনিকের শ্বাসরুদ্ধ করার ষড়যন্ত্র করছে। দেশবাসী এ ধরনের পদক্ষেপ কোনো দিন মেনে নেবে না। এতে সরকারের ভাবমর্যাদা ক্ষুন্ন করবে বলেও নেতৃবৃন্দ উল্লেখ করেন। তারা অবিলম্বে এ মামলা প্রত্যাহারের জোর দাবি জানান।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ : গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন সম্পর্কে কারো আপত্তি থাকলে সে বিষয়ে প্রতিবাদ বা সংশোধনী দেয়ার বিধান অনুসরণ না করে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার অপব্যবহার করে দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদক ও রিপোর্টারের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের সংবাদপত্রের কণ্ঠ রোধের অপচেষ্টা ছাড়া আর কিছুই নয় বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই। ইনকিলাবের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে এক বিবৃতিতে পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, যথাযথ নিয়মে প্রতিবাদ ও প্রেস কাউন্সিলে মামলা করার পদ্ধতি অনুসরণ না করে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের প্রমাণ করেছে সংবাদপত্রের কণ্ঠরোধ এবং সাংবাদিকদেরকে হয়রানির জন্যই এ মামলা দেয়া হয়েছে।
পীর সাহেব চরমোনাই, অবিলম্বে ইনকিলাবের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলা প্রত্যাহার এবং ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের জোর দাবি জানান। এ আইনে গ্রেফতারকৃত অন্যান্য সাংবাদিকদের অবিলম্বে মুক্তির দাবি জানান তিনি। তিনি বলেন, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা রক্ষা এবং কণ্ঠ রোধের বিরুদ্ধে সাংবাদিকদের পাশে ইসলামী আন্দোলন অতীতে ছিল, ভবিষ্যতেও থাকবে ইন শা আল্লাহ।
বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি : নেজামে ইসলাম পার্টির আমীর প্রিন্সিপাল আল্লামা সারওয়ার কামাল আজিজি, উপদেষ্টা মাওলানা ফজলুর রহমান, সিনিয়র নায়েবে আমীর মাওলানা আবদুল মাজেদ আতহারী, মহাসচিব মাওলানা মুসা বিন ইজহার, সংগঠন সচিব আবু তাহের খান, সহকারী মহাসচিব আজিজুল হক ইসলামাবাদী এক যুক্ত বিবৃতিতে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেছেন, দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত দৈনিক ইনকিলাব সততা ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করে কোটি কোটি মানুষের আস্থা ও সুনাম সুখ্যাতি অর্জন করেছে। ইনকিলাবের বিরুদ্ধে ফ্যাসিবাদী চক্রান্তের অংশ হিসেবেই গুলশান থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। সংবাদপত্রের স্বাধীনতাকে নস্যাৎ করার এই অপতৎপরতা দলমত নির্বিশেষে প্রতিরোধ করতে হবে। নেতৃবৃন্দ অবিলম্বে এ মামলা প্রত্যাহারের জোর দাবি জানান।
বাংলাদেশ ইসলামী ঐক্যজোট : বাংলাদেশ ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বোর্ড অব গভর্নর আলহাজ মিছবাহুর রহমান চৌধুরী এক বিবৃতিতে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন, স্বাধীন সংবাদপত্রের বিরুদ্ধে এ ধরনের মামলা সরকারের ভাবমর্যাদা ক্ষুন্ন করবে। তিনি বলেন, কিছু অতি উৎসাহী লোক সরকারকে বিব্রত করার উদ্দেশে ইনকিলাবের মত বহুল প্রচারিত একটি দৈনিকের শ্বাসরুদ্ধ করার ষড়যন্ত্র করছে। দেশবাসী এ ধরনের পদক্ষেপ কোনো দিন মেনে নেবে না।
তিনি বলেন, ৪ দলীয় জোট সরকারের সময় ফ্যাসিস্ট জামাত ও তাদের মিত্রদের বিরুদ্ধে এবং গণতন্ত্রের পক্ষে দৈনিক ইনকিলাব ও তার সম্পাদকের ভূমিকা স্মরণীয় হয়ে থাকবে। অনতিবিলম্বে ইনকিলাব সম্পাদকের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলা প্রত্যাহারের জোর দাবি জানিয়ে আলহাজ মিছবাহুর রহমান চৌধুরী বলেন, সংবাদপত্রের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ সরকারের প্রতিশ্রুতির খেলাফ।
ইসলামী ঐক্য আন্দোলন : ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের আমীর ড. মওলানা মুহাম্মাদ ঈসা শাহেদী ও সেক্রেটারী জেনারেল অধ্যাপক মোস্তফা তারেকুল হাসান বলেন, দৈনিক ইনকিলাব দেশের তাওহীদি জনতার চেতনার প্রতিনিধিত্ব করে। তদুপরি তথ্য অনুসন্ধানী সংবাদ প্রচার দেশের পত্রপত্রিকা ও মিডিয়ার দায়িত্ব। তথ্যগত কোনো অসঙ্গতি থাকলে সংক্ষুব্ধ পক্ষ প্রতিবাদের মাধ্যমে সংশোধনী দেয়া এবং যথানিয়মে তা পত্রিকায় প্রচার করাই প্রচলিত রেওয়াজ। তার ব্যতিক্রম করে ডিজিটাল আইনে মামলা করা সংবাদপত্র ও তথ্যপ্রবাহের স্বাধীনতাকে গলাটিপে ধরার নামান্তর। তারা অবিলম্বে ইনকিলাব সম্পাদকের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত এই হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের জোর দাবি জানান।
খেলাফত মজলিস : খেলাফত মজলিসের আমীর প্রিন্সিপাল মাওলানা মোহাম্মদ ইসহাক ও মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদের বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নাগরিকদের মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে রুদ্ধ করেছে। সরকারের কোন কর্মকর্তা বা এমপির দুর্নীতির বিরুদ্ধে কোন সত্য প্রকাশ করলেই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের খড়গ ব্যবহার করা হচ্ছে। মত প্রকাশের স্বাধীনতা বিরোধী এ আইন প্রত্যাহার করতে হবে। এ আইন প্রণয়নের পর থেকেই সম্পাদক, সাংবাদিক ও সংবাদকর্মীদের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা গ্রেফতার হযরানির ঘটনা অব্যাহত রয়েছে। মত প্রকাশের স্বাধীনতা হরণকারী এ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনকে সংবাদপত্রের কন্ঠরোধের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। নেতৃদ্বয় দৈনিক ইকিলাবের সম্পাদক এ এম এম বাহাউদ্দীনের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহারের দাবি জানান।
বাংলাদেশ মুসলিম লীগ : বাংলাদেশ মুসলিম লীগ সভাপতি এড. বদরুদ্দোজা সুজা ও মহাসচিব কাজী আবুল খায়ের বলেন, বহুল বিতর্কিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপপ্রয়োগ ও অপব্যবহারের মাধ্যমে জাতির বিবেক হিসেবে বিবেচিত সৎ নির্ভীক, নিরপেক্ষ ও আপোষহীন পেশাদার সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধ করার অপচেষ্টা চলছে। ঠুনকো অজুহাতে দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদক এ এম এম বাহাউদ্দীনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলার নিন্দা জানিয়ে নেতৃদ্বয় বলেন, আইনটি শুরু থেকেই বিভিন্ন কারণে বিতর্কিত। সাংবাদিকরা দুর্নীতি, অনিয়ম, অপশাসন আর অব্যবস্থাপনার বিষয়গুলো জনগণের দৃষ্টিগোচরে আনছেন বলে তারাই এই বিতর্কিত আইন অপপ্রয়োগের বেশি শিকার হচ্ছেন।
তারা অবিলম্বে দৈনিক ইনকিলাবের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলা প্রত্যাহার, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের প্রয়োজনীয় সংশোধন এবং চাটুকার ও সুবিধাভোগী শ্রেণির লাগাম টেনে ধরার জন্য সরকারের নিকট জোর দাবি জানান।
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমীর শায়খুল হাদীস মাওলানা ইসমাঈল নূরপুরী ও মহাসচিব মাওলানা মাহফুজুল হক বলেন, গণমাধ্যমকে সংবাদ প্রকাশের স্বাধীনতা প্রদান করতে হবে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ফাঁদে বন্দি করে গণমাধ্যমের কন্ঠরোধ করার পরিণাম ভালো হবে না। মামলা, হামলা আর হুমকি ধমকি দিয়ে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণ কল্যাণ বয়ে আনবে না। অবলম্বে তারা এ মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানান।
বাংলাদেশ জনসেবা আন্দোলন : বাংলাদেশ জনসেবা আন্দোলনের চেয়ারম্যান মুফতি ফখরুল ইসলাম তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বলেছেন, ইনকিলাবের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দিয়ে সংবাদপত্রের স্বাধীনতাকে হরণ করার অপচেষ্টা করা হচ্ছে। এ ধরনের হয়রানিমূলক মামলা দেশের জনগণ ও সভ্য সমাজ কোন দিন মেনে নিতে পারে না।
তিনি বলেন, দৈনিক ইনকিলাব সব সময় খুন ধর্ষণ মানবপাচারকারী মাদক ব্যবসায়ীসহ সকল অপরাধীর বিরুদ্ধে এবং ইসলাম মানবতা ও দেশের জনগণের পক্ষে সর্বদা সত্য প্রকাশ করে আসছে। এটাই কি দৈনিক ইনকিলাব কর্তৃপক্ষের অপরাধ।
নেজামে ইসলাম পার্টি : বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মুফতি মুজিবুর রহমান, মহাসচিব মাওলানা ওবায়দুল হক ও যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা একে এম আশরাফুল হক বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দিয়ে সংবাদপত্র ও তথ্যপ্রবাহের স্বাধীনতাকে গলাটিপে ধরার নামান্তর। তারা গণতন্ত্রের স্বার্থে অবিলম্বে ইনকিলাব সম্পাদক ও প্রতিবেদকের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানান।
ইকুয়াল রাইটস ইন্টারন্যাশনাল : দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদক এ এম এম বাহাউদ্দীন-এর বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়েরের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্য ভিত্তিক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন ইকুয়াল রাইটস ইন্টারন্যাশনাল (ইআরআই)। ইআরআইয়ের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আমরা এর আগেও দেখেছি, বিতর্কিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে কয়েকজন সাংবাদিক ও পেশাজীবীর নামে মামলা ও গ্রেফতারের ঘটনা ঘটেছে। স¤প্রতি দৈনিক ইনকিলাবে ‘এইচ টি ইমামকে সরিয়ে দিন’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদনে মানবপাচারে কুয়েতে আটক হওয়া লক্ষীপুর-২ আসনের এমপি কাজী শহিদ ইসলাম পাপুলের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এইচ টি ইমামকে জড়িয়ে কিছু মন্তব্য করা হয়। আর ওই মন্তব্য করা হয়েছে কিছুদিন আগে প্রথম আলো পত্রিকায় প্রকাশিত ‘টাকার জোরেই সস্ত্রীক সাংসদ’ প্রতিবেদনের আলোকে। ওই প্রতিবেদনে স্পষ্টভাবে এইচ টি ইমামের নাম আসে। অথচ সে সময় কেউ প্রথম আলোর সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলা করেনি। এ ঘটনায় বুঝা যাচ্ছে সরকার সমর্থক লোকজন তাদের পছন্দের পত্রিকার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে মতের অমিলের পত্রিকাকে সহ্য করতে পারছে না। আর সহ্য করতে না পেরে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপব্যবহার করে সম্পাদকের মতো সম্মানীয় ব্যক্তির নামে মামলা দিচ্ছে। এতে দেশের গণতন্ত্র ও মানুষের বাক স্বাধীনতা হরণ হচ্ছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আমরা ইকুয়াল রাইটস ইন্টারন্যাশনাল (ইআরআই) মনে করি দেশের গণতন্ত্র ও আইনের শাসন নিশ্চিতের জন্য সব আইনের যথাযথ প্রয়োগ হওয়া প্রয়োজন। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে জাতির বিবেক সাংবাদিক এবং সাধারণ মানুষ আর যেন হেনস্তা না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে সরকারের প্রতি সবিনয় অনুরোধ জানাচ্ছি’। ইআরআই এর দপ্তর সম্পাদক আলী শাহজাদার স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে ওই ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা কর্মীরা স্বাক্ষর করেন। স্বাক্ষরদাতারা হচ্ছেন সংগঠনের চেয়ারম্যান মাহবুব আলী খানশূর, ভাইস চেয়ারম্যান নউসিন মোস্তারী মিয়া সাহেব, সেক্রেটারী আবু তালেব রায়হান, ফাইন্যান্স সেক্রেটারী আল আমিন, এসিস্টেন্ট সেক্রেটারী মোঃ সাইফুর রহমান সোশ্যাল মিডিয়া সেক্রেটারী জুবায়ের আহমেদ, গ্লোবাল অপারেশন সেক্রেটারী জিয়াউর রহমান প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।