পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর ক্ষেত্রে বদলে যাচ্ছে রেড জোনের সংজ্ঞা, তৈরি হচ্ছে নতুন গাইডলাইন। রেড জোনেও খোলা থাকবে দোকানপাট, চলবে অর্থনৈতিক সব কর্মকান্ড। হালনাগাদ করা হয়েছে রাজধানীর ৪৫ এলাকা নিয়ে করা রেড জোন তালিকা। স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক ডা. আবুল কালাম আজাদ গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানিয়েছেন। তিনি জানান, নতুন গাইডলাইনে তালিকা পেতে লেগে যাবে আরও অন্তত ২ সপ্তাহ। ততদিনে ওয়ারীতে পরীক্ষামূলক লকডাউনে যেতে চায় স্বাস্থ্য বিভাগ। এক লাখে ৬০ জন করোনা আক্রান্ত হলে সে এলাকা হবে রেড জোন। সেখানে থাকবে ২১ দিনের সাধারণ ছুটি, কার্যত বন্ধ দোকানপাট-ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। থাকবে পর্যাপ্ত নমুনা পরীক্ষার ব্যবস্থা। গত ১৪ জুন রাজধানীতে এমন ৪৫ এলাকা চিহ্নিত করে তালিকা দেয় জাতীয় টেকনিক্যাল কমিটি। বাস্তবায়নে থাকবে সিটি করপোরেশন। কিন্তু আক্রান্তের অবস্থান ধরে সুনির্দিষ্ট ম্যাপ চান দুই মেয়র। দুই সপ্তাহ হয়ে গেলেও তৈরি হয়নি সেই ম্যাপ। শেষে ওই ম্যাপিং ছেড়ে রেডজোনের নতুন গাইডলাইন আর তালিকা হালনাগাদের ঘোষণা দিলো অধিদফতর। বিধিনিষেধে আসছে বড়সর পরিবর্তন।
জোন, তালিকা, বিধি-নিষেধ আর গাইডলাইনের এই চক্করে বিভ্রান্ত ঢাকাবাসী। এরআগে করোনার বিস্তার ঠেকাতে এলাকাভিত্তিক লকডাউনের চিন্তা করে সরকার। এক্ষেত্রে সংক্রমণের মাত্রা অনুযায়ী বিভিন্ন এলাকাকে গ্রিন, ইয়েলো ও রেডজোনে ভাগ করে আংশিক অথবা পুরোপুরি লকডাউন করার পরিকল্পনা করা হয়। ঢাকার ৩৮ এলাকা আংশিক লকডাউনের তালিকা সরকারি ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়। যা পরে আবার সরিয়ে ফেলা হয়। তখন সরকারি ওয়েবসাইটে ৫০ জেলা পুরোপুরি ও ১৩ জেলা আংশিক লকডাউনের তালিকা প্রকাশ করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এরপর গত ১৪ জুন করোনাভাইরাস সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে দেশের বেশকিছু এলাকাকে ‘রেড জোন’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। এর মধ্যে, ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের ৪৫টি এলাকা, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের একাধিক ওয়ার্ড এবং এর বাইরে আরও তিন জেলার বিভিন্ন এলাকাকে রেড জোন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। সেক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট ম্যাপ ছিল না দুই সিটি করপোরেশনের কাছে। তালিকার ডাটাবেইজে বেশিরভাগেরই ছিল না স্পষ্ট ঠিকানা। এরকম পরিস্থিতিতে আবার ঢাকার রেড জোন চিহ্নিত ৪৫ এলাকার তালিকা হালনাগাদ করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।