পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রিজার্ভের অর্থ খরচ করে করোনা রোগীদের সার্বজনীনভাবে চিকিৎসার ব্যবস্থা করার আহ্বান জানিয়েছে ‘হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশ’ (এইআরপিবি)। গতকাল এক বিবৃতিতে সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ এ আহ্বান জানান। বিবৃতি দাতারা হলেন- সংস্থার প্রেসিডেন্ট অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ, অ্যাডভোকেট মো. ছারওয়ার আহাদ চৌধুরী, একলাছ উদ্দিন ভুইয়া, মো. মজিবুর রহমান, এইচএম ইমরুল কাউসার, মো. মাহবুবুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট মো. মাহফুজুর রহমান প্রমুখ।
বিবৃতিতে বলা হয়, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা করোনাকে মহামারী ঘোষণা করলেও করোনাভাইরাস প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে দায়িত্বপ্রাপ্তরা কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টায় আশান্বিত ফলাফল পাওয়া যায়নি। বিজ্ঞানী ও বিশেষজ্ঞদের মতানুসারে নিয়ন্ত্রণের স্বীকৃতি পদ্ধতি হল লকডাউন, টেস্ট ও রোগীকে আইসোলেশনে রাখা। গত ৮ মার্চ প্রথম রোগী শনাক্তের পর দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রণালয় জরুরি পদক্ষেপ না নেয়ায়, এমনকি টেস্টকে সার্বজনীন না করে কুক্ষিগত করে রাখা, বিদেশ ফেরতদের কোয়ারেন্টিন নিশ্চিত না করাসহ বিভিন্ন ভুল পদক্ষেপ গ্রহণ করে। এ কারণে ব্যাপক সংক্রমণ হয়েছে।
জাতীয় সংসদ ২০১৮ সালে আইন পাস করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে মহামারী ভাইরাস প্রতিরোধে সুনির্দিষ্ট কতগুলো ক্ষমতা দিয়েছে এবং অন্য প্রয়োজনগুলির জন্য উপদেষ্টা কমিটিকে ক্ষমতা দেয়া হয়েছে। কিন্তু আইনকে সম্পূর্ণ অবজ্ঞা করে অনেক পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। সুনির্দিষ্ট আইনকে পাস কাটিয়ে পদক্ষেপ নেয়া হলে ভবিষ্যতে অনেক আইনি জটিলতা হতে পারে এবং তা অবধারিত।
বিবৃতিতে বলা হয়, করোনা টেস্ট ও চিকিৎসার ব্যাপারে যে আস্থার অভাব দেখা দিয়েছে তাতে হতাশা দিন দিন বাড়ছে। এমতাবস্থায় মানুষের জীবন রক্ষার জন্য অনতিবিলম্বে প্রয়োজন রিজার্ভের অর্থ খরচ করে টেস্ট ও চিকিৎসার সকল ব্যবস্থা সৎ ও যোগ্য ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন কমিটির নেতৃত্বে পরিচালিত করা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।