পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত গুরুতর অসুস্থ রোগীদের চিকিৎসার জন্য পর্যাপ্ত আইসিইউ মিলছে না। আইসিইউয়ের জন্য এক হাসপাতাল থেকে অন্য হাসপাতালে ঘুরে রোগী মৃত্যুর অভিযোগও পাওয়া গেছে। আইসিইউয়ের এই সঙ্কট নাকচ করে দিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, করোনা-ডেডিকেটেড হাসপাতালগুলোতে আইসিইউ সঙ্কট নেই। বর্তমানে ঢাকাতেই ১৮০টি আইসিইউ বেডের মধ্যে ৮৩টিই ফাঁকা রয়েছে। গতকাল শুক্রবার দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) ডা. নাসিমা সুলতানা এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ঢাকা মহানগরে করোনা রোগীদের চিকিৎসার জন্য ডেডিকেটেড হাসপাতাল রয়েছে ১৬টি। এসব হাসপাতালে আক্রান্ত রোগীদের জন্য মোট সাধারণ বেড রয়েছে ছয় হাজার ৭৭৩টি এবং আইসিইউ বেড রয়েছে ১৮০টি। এসব বেডের বিপরীতে সাধারণ রোগী ভর্তি রয়েছেন দুই হাজার ৩৭৫ জন। আইসিইউ বেডে ভর্তি আছে ৯৭ জন। সারাদেশের সাধারণ ও আইসিইউ বেডের চিত্রটাও প্রায় একই রকম।
ডা. নাসিমা আরও জানান, সারাদেশে সকল বিভাগ মিলে সাধারণ বেড সংখ্যা ১৪ হাজার ৬১০টি এবং আইসিইউ বেড রয়েছে ৩৮৯টি। এর মধ্যে সাধারণ রোগী ভর্তি আছেন চার হাজার ৬৯১ জন। অর্থাৎ এখন সাধারণ বেড ফাঁকা প্রায় ১০ হাজার। আর আইসিইউ বেডে রোগী ভর্তি আছে ১৮৩ জন। এখানেও প্রায় দুই শতাধিক বেড ফাঁকা রয়েছে। এসব হাসপাতালে রোগী ভর্তি হতে পারবেন জানিয়ে তিনি বলেন, সব হাসপাতালেই রোগী ভর্তি হতে পারবেন। কারণ প্রায় সব হাসপাতালেই বেড খালি রয়েছে। ঢাকা মহানগরে যেমন খালি আছে, তেমনি বিভাগগুলোতেও খালি আছে। রোগীরা গেলে সহজেই ভর্তি হতে পারবেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেল্প লাইনে ফোন করে হাসপাতালগুলোর শয্যা সম্পর্কে তথ্য জানা যাবে বলেও জানান অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) ডা. নাসিমা সুলতানা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।