Inqilab Logo

শনিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬ আশ্বিন ১৪৩১, ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী

উপসর্গে মৃত্যু ১৬

বিভিন্ন এলাকায় লকডাউন চলছে

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২৩ জুন, ২০২০, ১২:০২ এএম

সারাদেশে করোনাভাইরাসের উপসর্গ জ্বর, সর্দি, কাশি ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে আরো ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এদের মধ্যে রাজশাহী ও ময়মনসিংহে ৩ জন করে; পিরোজপুর, ঝালকাঠি, মাদারীপুর ও মানিকগঞ্জে ২ জন করে এবং যশোর ও সাতক্ষীরায় ১ জন করে মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এদিকে, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় দেশের অনেক এলাকায় লকডাউন চলছে।

যশোর ব্যুরো জানায়, যশোর ২৫০ বেড হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে গতকাল চিকিৎসাধীন বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে। এই নিয়ে যশোরে করোনায় দুইজন ও উপসর্গ নিয়ে ১১ জনের মৃত্যু হলো। হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. আরিফ জানান, সদর উপজেলার ছাতিয়ানতলার বৃদ্ধ করোনা উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি হন। তার নমুনা পরীক্ষার জন্য সংগ্রহও করা হয়। কিন্তু তিসি সোমবার মারা যান। যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) জিনোম সেন্টারে সোমবার ঘোষিত করোনার টেস্টের ফলাফলে ৩৮ জনের কোভিড-১৯ পজিটিভ পাওয়া গেছে।
রাজশাহী ব্যুরো জানায়, রাজশাহীতে করোনা উপসর্গ নিয়ে গত রোববার রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডে মারা যান আরো ৩ জন। এদের মধ্যে একজন আহমদ কুরিয়ার সার্ভিসের মালিক ও নগরীর আলুপট্টি এলাকার বাসিন্দা নবুয়াত আলী।
জানা যায়, করোনা উপসর্গ নিয়ে আহমদ কুরিয়ারের মালিক ও রাজশাহী নগরীর আলুপট্টি এলাকার বাসিন্দা নবুয়াত আলী, পবা নতুনপাড়া এলাকার মতিউর রহমান (৫৬), তিনি রামেক হাসপাতালের আইসিইউতে হন এবং গোদাগাড়ী উপজেলার আরো একজন রামেক হাসপাতালে ভর্তি হন। তারা চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডে মারা যান। তাদের নমুনা আগেই সংগ্রহ করা হয়েছিলো। রিপোর্ট পাওয়ার আগেই তারা মারা যান। মৃতদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে দাফন করা হয়।
রাজশাহী বিভাগে গত ২৪ ঘণ্টায় আরো ১৫৮ জন করোনা রোগী শনাক্ত ও আরো ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। বিভাগে শনাক্ত হওয়া মোট রোগীর সংখ্যা দাঁড়ালো ৩ হাজার ৭২৪। এ পর্যন্ত মোট মারা গেল ৪৯ জন। এর মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৭৭৫ জন। গতকাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. গোপেন্দ্রনাথ আচার্য্য জানান, নতুন ১৫৮ জনের মধ্যে ১০৯ জনই বগুড়ার। এছাড়া রাজশাহীতে ২৭, নাটোরে ১৩, নওগাঁয় ৩, জয়পুরহাটে ১, সিরাজগঞ্জে ৭ এবং পাবনায় ১ জন শনাক্ত হয়েছেন।
বিভাগে সর্বোচ্চ শনাক্ত বগুড়ায় ২ হাজার ১৯৪, রাজশাহীতে ২৬৪, জয়পুরহাটে ২৫৪, নওগাঁয় ২৩৯, সিরাজগঞ্জে ২৬৮, পাবনায় ২৭১, নাটোরে ১৩৯ এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৮৬ জন। স্বাস্থ্য বিভাগের হিসাবে, গতকাল দুপুর পর্যন্ত বিভাগে মৃতের সংখ্যা ৪৯ জন। এর মধ্যে ৩৩ জনই বগুড়ার। পাবনায় ৫, নাটোরে ১, নওগাঁয় ৪ ও রাজশাহীতে ৩ জন করে এবং সিরাজগঞ্জে ৩ জন মারা গেছেন।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক জানান, বিভাগে এ পর্যন্ত করোনা জয় করেছেন ৭৭৫ জন। এর মধ্যে নওগাঁর ১৭৯, জয়পুরহাটের ১৩৬, বগুড়ার ২৪৮, নাটোরের ৫৪, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৫৩, রাজশাহীর ৫৯, সিরাজগঞ্জের ১৮ এবং পাবনার ২৮ জন।
বরিশাল ব্যুরো জানায়, দক্ষিণাঞ্চলে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আরো ৮০ জন কোভিড-১৯ রোগী শনাক্ত হয়েছে। বিভাগে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ২ হাজার ৯৭। এ সময়ে আরো ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। মোট মৃত্যুর সংখ্যা ৪৫। ১৪ জন করোনা মুক্ত হয়েছে। এ নিয়ে মোট সুস্থ রোগীর সংখ্যা ৫৪০। সকাল থেকে রেড জোনভুক্ত মহানগরীর দু’টি ওয়ার্ডে লকডাউন কার্যকর হবে।
নতুন আক্রান্তদের মধ্যে বরিশালে ৫১, পটুয়াখালীতে ৩, ভোলায় ১, ঝালকাঠিতে ২২ ও পিরোজপুরে ৩ জন। তবে বরগুনায় নতুন কেউ আক্রান্ত হয়নি। নতুন আক্রান্তসহ মোট আক্রান্তের সংখ্যা বরিশালে ১ হাজার ২২২, পটুয়াখালীতে ২৩৪, ভোলায় ১৮৭, ঝালকাঠিতে ১৪৭, বরগুনায় ১৬৩ এবং পিরোজপুরে ১৩৭।
মৃত ৪৫ জনের মধ্যে বরিশালের ১৭, পটুয়াখালীতে ১৫, ভোলায় ২, ঝালকাঠিতে ৬, বরগুনায় ২ ও পিরোজপুরে ৩ জন।
গোপালগঞ্জ থেকে স্টাফ রিপোর্টার জানান, গোপালগঞ্জে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আরও ২৩ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। গোপালগঞ্জে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪৮৩ জনে। গত ২৪ ঘণ্টায় ৮ জন সুস্থ হয়েছেন। এ নিয়ে মোট সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২৩৭ জন। জেলার বিভিন্ন হাসপাতালে ও বাড়িতে আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ২৩৬ জন। মারা গেছেন ৯ জন।
সোমবার সকালে গোপালগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. নিয়াজ মোহাম্মদ এ তথ্য জানান। তিনি আরো জানান, এ পর্যন্ত ৪৩৫০ টি নমূনা পরীক্ষা করা হয়েছে।এর মধ্যে মুকসুদপুরে ১২৫ জন, কাশিয়ানীতে ১২০ জন, গোপালগঞ্জ সদরে ১০৪ জন, টুঙ্গিপাড়ায় ৬৩ জন ও কোটালীপাড়া উপজেলায় ৭১ জনের দেহে করোনা সনাক্ত হয়েছে। আক্রান্তদের মধ্যে চিকিৎসক , নার্স ও স্বাস্থ্য কর্মী সহ ৪৩ জন এবং ২০ জন পুলিশ সদস্য রয়েছেন বলে সিভিল সার্জন অফিস জানিয়েছে।
পটুয়াখালী জেলা সংবাদদাতা জানান, পটুয়াখালীতে গতকাল রাতে প্রাপ্ত রিপোর্টে নতুন করে ৩ জন করোনা পজেটিভ শনাক্ত হয়েছেন। নতুন শনাক্তকৃত ৩ জনের মধ্যে দুইজন ইতোমধ্যে মারা গিয়েছেন। এনিয়ে জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা ২৪৪ এবং মৃতের সংখ্যা ১৫ পৌঁছল। বাউফল উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ডাক্তার আখতারুজ্জামান জানান, গত ১৮ জুন বাউফল পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মুক্তিযোদ্ধা কাওসার দেওয়ান এবং একই এলাকার মুক্তিযোদ্ধা খলিলুর রহমান করোনা উপসর্গ নিয়ে অসুস্থ অবস্থায় মারা যান। পরবর্তীতে তাদের নমুনা সংগ্রহ করা হয়।
মাদারীপুর জেলা সংবাদদাতা জানান, মাদারীপুর শহরের করোনা উপসর্গ নিয়ে দুই জন মারা গেছেন। এদের মধ্যে একজন মাদারীপুর সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত রোববার রাতে অন্যজন গ্রীস প্রবাসী নিজ বাড়িতে করোনা উপসর্গ নিয়ে গতকাল সকালে মারা গেছেন।
জানা গেছে, মাদারীপুর শহরের পাকদী এলাকার মো. ইয়াহিয়া হাওলাদার নামে এক ব্যক্তি জ¦র ও শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন। গত রোববার রাতে অবস্থার অবনতি হলে তাকে মাদারীপুর সদন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই তিনি রাত সাড়ে ১১টার দিকে মারা যান। এছাড়াও থানতলী এলাকার প্রবাসী জুলফিকার ফকির নামে এক ব্যক্তি করোনা উপসর্গ নিয়ে গতকাল সকালে মারা যান। তিনি কয়েক দিন জ¦র সর্দি ও শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন।
ঝালকাঠি জেলা সংবাদদাতা জানান, ঝালকাঠিতে করোনা উপসর্গ নিয়ে এক মুক্তিযোদ্ধাসহ দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল দুপুরে শহরের পশ্চিম চাঁদকাঠি এলাকার বাসিন্দা মুক্তিযোদ্ধা ও সাবেক পৌর কাউন্সিলর তোফাজ্জেল হোসেনের (৭৪) মৃত্যু হয়। তিনি ৫ দিন ধরে জ্বর, শ্বাসকষ্ট ও বুকে ব্যাথায় ভুগছিলেন। সকালে বরিশাল শেরে বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডে তাকে ভর্তি করা হলে দুপুরে তিনি মারা যান। এদিকে, নলছিটিতে করোনা উপসর্গ নিয়ে আলমগীর হোসেন নামে এক রাজমিস্ত্রির মৃত্যু হয়েছে। গত রোববার সন্ধ্যায় পৌরসভার সূর্য্যপাশা এলাকার বাড়িতে তার মৃত্যু হয়। তিনি গত ১০ দিন ধরে জ্বর, সর্দি, কাশি, গলা ব্যাথা ও শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন।
সাতক্ষীরা জেলা সংবাদদাতা জানান, করোনার উপসর্গ নিয়ে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসোলশনে গোলাম রব্বানী নামের আরো এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। গতকাল সকালে চিকিৎসাধীর অবস্থায় তিনি মারা যান।
স্টাফ রিপোর্টার, চাঁদপুর থেকে জানান, চাঁদপুরে নতুন করে আরো ৫০ জনের দেহে করোনাভাইরাস সনাক্ত হয়েছে। এরমধ্যে চাঁদপুর সদরে ৩৪, মতলব উত্তরে ৬, মতলব দক্ষিণে ৪, হাজীগঞ্জ জন ২, ফরিদগঞ্জে ২, শাহরাস্তিতে ১ এবং কচুয়া ১জন রয়েছে। জেলায় এ নিয়ে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়ালো ৬১৪ জন। এরমধ্যে মৃতের সংখ্যা ৪৬। সোমবার দুপুরে ৩৩৫টি রিপোর্ট আসে। এর মধ্যে ৫০টি পজেটিভ।
টাঙ্গাইল জেলা সংবাদদাতা জানান, টাঙ্গাইলের নতুন করে সাংবাদিক, শিক্ষক ও শ্রমিক নেতাসহ ১৬ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। এই নিয়ে জেলায় ডাক্তার, পুলিশ, নার্সসহ সর্বমোট ৪৪১ করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হলো। নতুন আক্রান্তদের মধ্যে টাঙ্গাইল সদরে শিক্ষকসহ ২ জন, মির্জাপুরে সাংবাদিক ও শ্রমিক নেতাসহ ১১, কালিহাতীতে ১ ও মধুপুর উপজেলায় ২ জন।
সাটুরিয়া (মানিকগঞ্জ) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, মানিকগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালের করোনা আইসোলেশন ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২ নারীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল দুপুরে জেলা সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক আরশাদ উল্লাহ বলেন, করোনা উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসেন তারা। উপসর্গ থাকায় তাদেরকে আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি করে চিকিৎসা দেয়া হয়। পরে তাদের শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে রাতেই মারা যান তারা। মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার জয়রা এলাকার হামিদা বেগম এবং অপরজন জেলার ঘিওর উপজেলার মৌহালি এলাকার মারতী সরকার।
গফরগাঁও (ময়মনসিংহ) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, গফরগাঁও উপজেলায় করোনার উপসর্গ নিয়ে একদিনে দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল গোলাম মোস্তফা ও আফাজ উদ্দিন।
গত ১০-১২ দিন আগে গোলাম মোস্তফার করোনা উপসর্গ দেখা দেয়। গোলাম মোস্তফার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে পরিবারের লোকজন খারুয়া বড়াইল গ্রামে বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়। এ সময় গ্রামের বাড়ির লোকজন বাড়িতে তাকে একা ফেলে বাড়ি ত্যাগ করে। সকাল ১০ টার দিকে তার মৃত্যু হয়। পৌর শহরের শিলাসী ফকির বাড়ি এলাকার আফাজ উদ্দিন গত দুই সপ্তাহ যাবত করোনা উপসর্গ নিয়ে বাড়িতে থেকে চিকিৎসা সেবা নিচ্ছিলেন। ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে করোনা উপসর্গ নিয়ে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল সোমবার সকালে ওই নারীকে স্বজনরা উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। ওই নারীর বাড়ি গৌরীপুর উপজেলার বোকাইনগর গ্রামে।
মঠবাড়িয়া (পিরোজপুর) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় ২৪ ঘণ্টায় করোনা উপসর্গ নিয়ে দু’জনের মৃত্যু হয়েছে। তারা হলেন উপজেলার পশ্চিম সেনের টিকিকাটা গ্রামের মঈন উদ্দিন চৌধুরী শাজাহান ও জানখালী গ্রামের সিদ্দিকুর রহমান খোকন। শাহজাহান সেনের টিকিকাটা গ্রামের মৃত মোতাহার চৌধুরীর ছেলে এবং সিদ্দিকুর রহমান পাশর্^বর্তী পাথরঘাটা ফায়ার সার্ভিসে কর্মরত (ফায়ারম্যান) ছিলেন। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আলী হাসান বিষয়টি জানিয়েছেন।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: করোনাভাইরাস

৪ জানুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ