পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. নূরুল ইসলাম বলেছেন, সাবেক ধর্মপ্রতিমন্ত্রী মরহুম আলহাজ শেখ মো. আব্দুল্লাহ ছিলেন বিশাল পরিমাপের মানুষ। তিনি সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে ছিলেন অত্যন্ত অনঢ়। ২০১৯ সালে মরহুম শেখ মো. আব্দুল্লাহ অত্যন্ত উন্নতমানের হজ ব্যবস্থাপনা জাতিকে উপহার দিয়েছিলেন। তিনি বলেন, শেখ মো. আব্দুল্লাহ ছিলেন একজন দেশপ্রেমিক বীর মুক্তিযোদ্ধা ধর্মপ্রাণ ও অসাম্প্রদায়িক ব্যক্তি। তাঁর অসমাপ্ত কাজগুলো এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সবাইকে একসাথে কাজ করতে হবে। আজ শনিবার মরহুম শেখ মো. আব্দুল্লাহর স্মরণে বিশেষ শোকসভা ও দোয়া মাহফিলে সভায় সভাপতির বক্তব্যে ধর্ম সচিব মো. নূরুল ইসলাম এসব কথা বলেন।
জুম এ্যাপের মাধ্যমে সভায় আরো যেসব নেতৃবৃন্দ অংশ নেন তারা হচ্ছেন, সউদী আরবে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত গোলাম মসীহ, ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মু. আ: হামিদ জমাদ্দার ও এ বি এম আমিন উল্লাহ্ নুরী, শোলাকিয়া ঈদগাহের গ্র্যান্ড ইমাম আল্লামা ফরিদ উদ্দিন মাসউদ, গওহরডাঙ্গা মাদরাসার মুহতামিম মাওলানা মুফতি রুহুল আমিন, জেদ্দাস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেটের কাউন্সেলর হজ মাকসুদুর রহমান, হজ অফিসের পরিচালক মো. সাইফুল ইসলাম, হাবের সভাপতি এম শাহাদাত হোসাইন তসলিম, সিনিয়র সভাপতি মাওলানা ইয়াকুব শরাফতী, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা মাহফুজুল হক, মক্কা আওয়ামী ফাউন্ডেশনের সভাপতি মোজাম্মেল হক, গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ সভাপতি রুহুল আমীন, জমিয়তুল ফালাহ জামে মসজিদের খতিব মাওলানা সৈয়দ আবু তালেব মুহাম্মদ আলাউদ্দিন ও মাওলানা আবদুর রাজ্জাক। শোক সভাটি সঞ্চালনা করেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক আনিস মাহমুদ। সভা শেষে ধর্ম প্রতিমন্ত্রীর রূহের মাগফিরাত কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন আল্লামা ফরিদ উদ্দিন মাসউদ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।