পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান এমপি বলেছেন, বর্তমান সরকার সকল ধর্মীয় সম্প্রদায়ের উন্নয়নে পর্যাপ্ত উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করেছে। উন্নয়ন প্রকল্পসমূহ যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করা গেলে দেশে ধর্মীয় ও সামাজিক ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য উন্নতি সাধিত হবে। ফলে কোভিড-১৯ করোনা ভাইরাস মহামারির পরিস্থিতি বিবেচনায় রেখে সকলকে প্রকল্পে নির্দেশনা অনুসরণ করে সঠিক সময়ে প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন করতে হবে।
প্রতিমন্ত্রী আজ বুধবার জুম প্ল্যাটফরমে অনুষ্ঠিত ২০২০-২০২১ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিভূক্ত প্রকল্পসমূহের নভেম্বর ২০২০ মাসের বাস্তায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর অন্যতম অগ্রাধিকারমূলক প্রকল্প হল দেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় একটি করে মোট ৫৬০ টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প। ইতোমধ্যে এ প্রকল্পের অধীনে যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করে ৫১১টি মসজিদ নির্মাণ কাজের দরপত্র আহবান করা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে বেশ কয়েকটি মসজিদের নির্মাণ কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে। ৪৯৪ টি মসজিদের নির্মাণ কাজের কার্যাদেশ প্রদান করা হয়েছে এবং ৪১৭টি মসজিদের নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে। ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মসজিদসমূহের নির্মাণ কাজ দ্রæত সময়ে সম্পন্ন করার জন্য প্রকল্প পরিচালকসহ সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা প্রদান করেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ধর্ম মন্ত্রণালয় মসজিদ, মন্দির ও প্যাগোডা ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা প্রকল্প সমূহের মাধ্যমে প্রাক-প্রাথমিক ও নৈতিক শিক্ষা প্রদান করে উন্নত জাতি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।
সভায় ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. মোয়াজ্জেম হোসেন, মো. আলতাফ হোসেন চৌধুরী, ওয়াকফ প্রশাসক এম এম তারিকুল ইসলামসহ বিভিন্ন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ও সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।