প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
প্রতি অর্থবছরেই সরকারি অনুদানে পূর্ণদৈর্ঘ্য, স্বল্পদৈর্ঘ্য এবং শিশুতোষ চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য বাজেট ঘোষণা করা হয়। কিন্তু সরকারের যে অনুদান তা একটি পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমা নির্মাণের জন্য যথেষ্ট নয় বলে নির্মাতাদের এতদিন আক্ষেপ ছিল। তবে সেই আক্ষেপ কিছুটা হলেও লাঘব হতে চলেছে।
সম্প্রতি এক নীতিমালা প্রকাশ করেছে তথ্য মন্ত্রণালয়। যেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০২০-২১ অর্থবছরে একটি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণে সর্বোচ্চ ৭৫ লাখ টাকা বাজেট নির্ধারণ করেছে সরকার।
এর আগে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণে সর্ব্বোচ্চ ৬০ লাখ টাকা অনুদান দেওয়া হয়েছিল। তবে অর্থ বৃদ্ধির সঙ্গে বেঁধে দেওয়া হয়েছে কয়েকটি শর্তও।
নীতিমালায় জানানো হয়েছে, মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে নির্মিত একটি চলচ্চিত্র সহ মোট ১০ টি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের জন্য অনুদান দেওয়া হবে। সরকারি অনুদানের চেক প্রাপ্তির ৯ মাসের মধ্যে চলচ্চিত্রের নির্মাণ কাজ শেষ করে নূন্যতম ১০টি প্রেক্ষাগৃহে সিনেমা মুক্তি দিতে হবে। এমনকি, সিনেমার বিষয়বস্তু এবং ভাষা সংবেদনশীল হতে হবে। তবে অবশ্যই ডিজিটাল ফরমেটে দৃশ্যধারণ করতে হবে।
এছাড়াও একটি শিশুতোষ চলচ্চিত্রসহ ১০টি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের প্রত্যেকটির নির্মাণ ব্যয় ১০ লাখ টাকা বাজেট নির্ধারণ করা হয়েছে।
জানা গিয়েছে, নতুন নীতিমালার আলোকে শিগগিরই ১১ সদস্যের অনুদান কমিটি এবং ৭ সদস্য বিশিষ্ট অনুদান বাছাই কমিটি গঠন করা হবে। পরে ৩১ আগস্টের মধ্যে চলতি অর্থবছরের অনুদানের জন্য চলচ্চিত্রের গল্প ও চিত্রনাট্য আহ্বান করে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করবে তথ্য মন্ত্রনালয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।